দলের ব্যর্থতায় তামিমের তদন্ত হওয়া উচিত

তামিম ইকবাল বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক যিনি ইনজুরির কারণে আছেন দলের বাইরে ।কিন্তু তিনি আছেন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। নির্বাচনের আগে তাড়াহুড়ো করে তামিম নাজমুল হাসান পাপনের সাথে মিটিং করেন। মিটিং এর পর সেই দিন বিকেলে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। এবং সেই সংবাদ সম্মেলনে তামিম বুঝান তিনি তার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন হয়তো আর দলে থাকবেন না তিনি হয়তো আর খেলবেন না। থাকলে তার দলে না ফেরার সম্ভাবনা শতভাগ নিশ্চিত।
নিউজিল্যান্ড দল যখন বাংলাদেশে এবং সামনে বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড সিরিজ। বাংলাদেশ দলের তামিম ,সাকিব তাসকিন, এবাদত কেউ নেই। নড়বড়ে একটি দল নিয়ে শান্তর নেতৃত্বে খেলতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এ খেলার আগের দিন হটাৎ করে তামিম এই ধরনের কথা বলে স্বাভাবিকভাবে বাংলাদেশ দলের খেলোয়ারদের উপর একটি মানসিক চাপ আসতে পারে যেটা খেলার উপরও আসবে পরবর্তীতে। তামিমের ধরনের সিদ্ধান্ত এবং কর্মকাণ্ডকে মিডিয়াপাড়ায় কেউ সমর্থন করছে না।
বাংলাদেশ দল যেদিন বিশ্বকাপের উদ্দেশ্যে ভারতে রওনা হয়েছিল সেই দিনও একটি বিতর্কিত ভিডিও বার্তা দিয়েছিলেন তামিম। দিনশেষে সারমর্ম করলে ব্যাপারটা এমন হয় যে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল তামিমের এসব বক্তব্যের জন্য প্রেসারে থাকে এবং দল ভালো করতে পারছে না। যদি এরকম হয়ে থাকে তাহলে তামিমের বিরুদ্ধে তদন্ত করা উচিত এবং তামিমের বিচার হওয়া উচিত। তামিম ইকবাল আসলে এই বিচারের যোগ্য কিনা সেটা আগে বিশ্লেষণ করতে হবে।
প্রেস মিটিংয়ে বলেছেন তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং সিদ্ধান্তের বিষয় বিপিএল খেলার পর তিনি জানাবেন তিনি কিন্তু সবগুলো কথা স্পষ্ট করেননি। ওদিকে মিটিং কল কিন্তু বিসিবির পক্ষ থেকে করা হয়েছিল খেলার আগের দিন ।এ ব্যাপারে তামিমের কোন হাত নেই তাহলে দোষারোপ কেন তামিমের উপর আসছে। তামিম সিদ্ধান্ত নেয়নি ২৭ শে নভেম্বর নাজমুল হাসান পাপনের বাসায় গিয়ে তিনি কথা বলবেন। বিসিবির হেড অফ অপারেশন জালাল ইউনুস বলেছেন মিটিং এর ডেট ছিল ২২ শে নভেম্বর পরবর্তীতে সেটি পিছিয়ের সাথে ২৭ নভেম্বর করা হয়েছে। নাজমুল হাসান পাপনের নির্বাচনে ব্যস্ততা ছিল এবং তিনি ডেট দিয়েছেন সিরিজের আগের দিন এটার জন্য তো তামিম দায়ী নয়।
বিশ্বকাপের উদ্দেশ্যে দল যেদিন ভারতের দেশে রওনা হয় সেদিন তামিম ভিডিও বার্তা কেন দিয়েছিল। তামিমকে যে বিশ্বকাপ দল থেকে বাদ দেওয়া হল সেটাও তো কি অন্যায় নয়? টেস্ট ত্যাগ করার আগে একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেল এ সাকিব সাক্ষাৎকার দিয়ে গিয়েছিল এবং তামিমের প্রতি অসম্মানজনক শব্দ ব্যবহার করেছিল। এটা কি ব্যক্তি তামিমকে এবং খেলোয়ার তামিমকে কোনভাবে আঘাত করা হয় না? তামিম তো দল চলে যাওয়ার পরে ভিডিও বার্তা দিয়েছিল আর সাকিব আল হাসান একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে দুই পর্বের সাক্ষাৎকার দিয়ে তারপরে দেশ ত্যাগ করেছিল।
ভিডিওবার্তায় তামিম কথা বলার আগে সাকিব কথা বলেছিল , সাক্ষাৎকার দিয়েছিল। অন্যদিকে পাপনের সাথে মিটিংয়ে পাপন সাংবাদিকদের সাথে আগে কথা বলেছিল তারপর তামিম কথা বলেছে ।তাহলে সব সময় কেন তামিমের উপরে দোষ চাপানো হয় ? আসলে কি তামিম দোষী ?
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- বাংলা ৬ সিনেমায় বাস্তবেই সহবাস করতে হয়েছে নায়ক-নায়িকার
- আলোচিত সেই বাবা-মেয়েকে নিয়ে বেড়িয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
- বাংলাদেশকে চিঠি দিয়ে যা চাইলো ডোনাল্ড ট্রাম্প
- দেশের বাজারে কমলো জ্বালানি তেলের দাম
- পাকিস্তানের বিপক্ষে যুদ্ধে কত সৈন্য হারিয়েছে স্বীকার করল ভারত
- বাংলাদেশে ঈদুল আজহার তারিখ ঘোষণা : সরকারি ছুটি মিলবে কত দিন
- এক বিছানায় দুই স্ত্রী নিয়ে থাকলে ইসলাম কী বলে
- সরকারি চাকরিজীবীদের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন মহার্ঘ ঘোষণা
- আওয়ামী লীগের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ভারতের প্রতিক্রিয়া, দাবি দ্রুত নির্বাচনের
- ভারতের হামলায় কতজন সেনা হারিয়েছে পাকিস্তান
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের পথে! কী বলছে সরকার
- এএসপি পলাশকে নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করলেন তার বোন ও দুলাভাই
- তৈরি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’ আঘাত আনবে বাংলাদেশের যে এলাকায়
- কোরবানীর ঈদ কবে, জানা গেল বাংলাদেশে সরকারি ছুটি ও তারিখ
- মিশা সওদাগরকে রাস্তায় মারধর, সত্যতা নিয়ে যা জানা গেল