বিশেষ জাগায় সুযোগ না পেয়ে সাইফুদ্দিন তার সঠিক খেলার মান তুলে ধরতে পারছেন না

বিপিএলের বাইরে আরেকটি ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট আয়োজন করা দরকার। কেন স্থানীয় খেলোয়াড়দের, বিশেষ করে সাইফুদ্দিনের মতো ব্যাটসম্যানদের প্রচার করা। প্রকৃত অর্থে যাদের প্রতি অনেক অবিচার করা হয়। এমনকি জাতীয় দলেও সেবা করার খুব বেশি সুযোগ নেই। বিপিএলে ব্যাট করার খুব একটা সুযোগ পান না সাইফুদ্দিন। যদিও এর চাহিদা রয়েছে।
যদিও সাইফুদ্দিনের অনেক স্থানীয় খেলোয়াড়ের চেয়ে অনেক বেশি সম্ভাবনা রয়েছে, আমাদের এখানে যে পরিমাণ রক্ষণাত্মক ক্রিকেট আছে তার সাথে সৎ হতে, ১৭তম এবং ১৮ তম ওভারে সাইফুদ্দিনের সত্যিই কিছুই করার নেই। যাতে সাইফুদ্দিন টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ১০, ১২ ওভারে ব্যাটিং করে এবং এক্ষেত্রে বিপিএলের বাইরে আরেকটি ঘরোয়া টুর্নামেন্ট আসলে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদিও ব্যাটিং অর্ডারে বিদেশি না থাকায় সাইফ উদ্দিনের মতো ব্যাটসম্যানরা ব্যাটিং অর্ডারে একটু প্রমোশন পাবেন।
অর্থাৎ সেটা এক নম্বর থেকে ছয় নম্বরে ব্যাটিং করতে পারবে। প্র্যাক্টিসটা হবে, ব্যাটিংও ঠিকঠাক মতো। সাইফুদ্দিনের ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের লাস্ট কয়েকটা ম্যাচের পারফরম্যান্স বিশ্লেষন করলে দেখা যাচ্ছে যে সাইফউদ্দিন একটি ম্যাচে আউট হয়েছেন। বাকি সবগুলো ম্যাচে সাইফ উদ্দিন নট আউট। যেমন ২৬ রানে নট আউট, ২০-৩০ রানে নট আউট এবং কিছু সময় ১০ এর ঘরে নট আউট।
শেষের দিকে তিনি নট আউট হিসেবে থাকছেন। আজকের এই ম্যাচটা দেখেন যে সাইফুদ্দিন যে সময়টাকে সত্যিকার অর্থে ব্যাটিং করতে নেমেছেন, তিনি তো আর রোবট না যে জায়গা থেকে তিনি ম্যাচ জেতাবেন। এতদিন পরে তিনি ব্যাট করতে নেমেছেন। এত একটা লম্বা বিরতির পরে এসেছেন, তার পরেও ইনটেন্টটা লক্ষ্য করা গেছে এবং তার ভিতর ন্যাচরাল সক্ষমতার জায়গাটা আছে সেটা কিন্তু প্রকাশিত হয়েছে সেটা বহু আগেই ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেটে প্রকাশিত হয়েছে।
বিপিএলের মঞ্চে ফরচুন বরিশালে তিনি খেলছেন হয়তো বা ১ ডাউন আগেও তিনি নামতে পারেন সেটা কম্বিনেশন হতে পারে কোনও একজন বা হাতি ব্যাটার যদি আউট হন সেক্ষেত্রে তার ১ প্রমোশন হতে পারে। ডানহাতি-বাঁহাতি কম্বিনেশন টাকে বজায় রাখার জন্য বা ডানহাতি-বাঁহাতি কম্বিনেশন টাকে বিরাজ করার জন্য।
সত্যিকার অর্থে একজন পেস বোলিং অলরাউন্ডার বোলিংটায় এত দিন পর ফেরত এসেছেন ১টি উইকেট পেয়েছেন। কিন্তু এটার সঙ্গে সঙ্গে ব্যাটিংয়ের জায়গাটায় যদি সাইফুদ্দিন নিজেকে আরেকটু ভালো মতো গড়ে তুলতে পারেন তাহলে ভালো মানের ১টা ব্যাটার তৈরি হবে আর সেটা বাংলাদেশ ক্রিকেট অনেক বেশি সুফল পাবে। কারণ সত্যিকার অর্থে আপনি যদি গত ২০ বছরে বাংলাদেশের ক্রিকেটের প্রতিটা বিবেচনা করেন পেস বোলিং অলরাউন্ডার এই জায়গাটা আসলে কাউকে পাইনি।
সৌম্য সরকারকে দিয়ে ঠেকা কাজ চালাতে হচ্ছিল। জোর করে সৌম্য সরকারকে আমরা বোলার বানাতে যাচ্ছি।কিন্তু দেখান সাইফ উদ্দিনকে যদি ওই ভাবে প্রোমোট করতে চাই তাকে জোর করে ব্যাটসম্যান বানাতে হবে না। তিনি ৪০% অলরেডি ব্যাটসম্যান হয়ে আছেন। এটাকে একটু বাড়ানো টা এটা আমাদের দায়িত্বের জায়গা এবং সাইফুদ্দিনের নিজের দায়িত্বের জায়গাটা হলো কিভাবে এই ৪০% কে ৬০% উন্নত করা যায়।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- বাংলা ৬ সিনেমায় বাস্তবেই সহবাস করতে হয়েছে নায়ক-নায়িকার
- আলোচিত সেই বাবা-মেয়েকে নিয়ে বেড়িয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
- জান্নাতি ব্যাক্তির ৩ টা রোগ লেগেই থাকে
- বাংলাদেশকে চিঠি দিয়ে যা চাইলো ডোনাল্ড ট্রাম্প
- দেশের বাজারে কমলো জ্বালানি তেলের দাম
- পাকিস্তানের বিপক্ষে যুদ্ধে কত সৈন্য হারিয়েছে স্বীকার করল ভারত
- বাংলাদেশে ঈদুল আজহার তারিখ ঘোষণা : সরকারি ছুটি মিলবে কত দিন
- এক বিছানায় দুই স্ত্রী নিয়ে থাকলে ইসলাম কী বলে
- সরকারি চাকরিজীবীদের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন মহার্ঘ ঘোষণা
- আওয়ামী লীগের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ভারতের প্রতিক্রিয়া, দাবি দ্রুত নির্বাচনের
- ভারতের হামলায় কতজন সেনা হারিয়েছে পাকিস্তান
- তৈরি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’ আঘাত আনবে বাংলাদেশের যে এলাকায়
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের পথে! কী বলছে সরকার
- এএসপি পলাশকে নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করলেন তার বোন ও দুলাভাই
- কোরবানীর ঈদ কবে, জানা গেল বাংলাদেশে সরকারি ছুটি ও তারিখ