"৮ কেজি খাসি খেল, ফিটনেস কোথায়" বাবরদের বেনজির কটাক্ষ আক্রমের

চারদিক থেকে আফগানিস্তানের মুখোমুখি পাকিস্তান। দুর্বল ফিল্ডিংয়ের জন্য তারা অনেক পয়েন্ট দিয়েছে। ফলে ৮ উইকেটে হেরেছে তারা। খেলোয়াড়দের ফিটনেস নিয়ে কথা বলেছেন ওয়াসিম আকরাম। তিনি বলেন, খেলোয়াড়রা প্রতিদিন গরুর মাংস খায়। পাকিস্তান ক্রিকেটে দুই বছর ফিটনেস টেস্ট হয়নি বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
স্থায়িত্বের দিক থেকে অনেক পিছিয়ে থাকা আফগানিস্তানের কাছে হারতে হয়েছে পাকিস্তানকে। নিজেদের শেষ ম্যাচে পাকিস্তানকে ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে আফগানিস্তান। এর মাধ্যমে চলমান বিশ্বকাপে হারের হ্যাটট্রিক করে পাকিস্তান। এই তিন ম্যাচে তাদের দলের ব্যর্থতা দেখা গেছে। তবে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হার মানতে পারছেন না কেউই। এই হারের জন্য বাবর আজমকে কড়া আক্রমণ করেছেন পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক ওয়াসিম আকরাম।
ওয়ানডে ক্রিকেটে দুই দল মোট ৮ বার মুখোমুখি হয়েছে। যার মধ্যে প্রথমবার জিতেছে আফগানিস্তান। এইবার গুরবাজ ফেভারিট হিসেবে শুরু করেন না। কিন্তু তারা পাল্টা লড়াই করে দুটি ম্যাচ জিতেছে। এবং উভয়ই শক্তিশালী দলকে পরাজিত করেছে। বাবর আজমের এই ম্যাচে অংশগ্রহণের পাওনা পাকিস্তানের। ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের পর আফগানিস্তানের বিপক্ষে রান করেন বাবর আজম। তিনি ছাড়াও আব্দুল্লাহ শফিক, শাদাব খান ও ইফতেখার আহমেদ রান করেন। চার রানের ভিত্তিতে পাকিস্তান ২৮২ রান করে।
আফগানিস্তান অতিরিক্ত লিড নিয়ে এই রানটি স্বীকার করে। পাকিস্তানের সঙ্গে বোলিং করছেন রহমানুল্লাহ গুরবাজ ও ইব্রাহিম জারদান। শেষ করলেন রহমত শাহ ও হাসমতুল্লাহ শহীদী। পুরো ম্যাচে পাকিস্তানের বোলিং আক্রমণ ছিল মন্থর। নতুন বলের জন্য পরিচিত পাকিস্তানি বোলাররা এদিন আফগানিস্তানের ওপেনারদের ১৩০ রান করতে দেয়। বোলারদের এই অবস্থা দেখে ওয়াসিম আকরাম বলেন, এটা বিরক্তিকর। ২৮০-১৯০ রান থাকা সত্ত্বেও তিনি মাত্র ২ উইকেট নিতে পারেন। পিচ ভেজা ছিল কি না, পিচ কেমন ছিল, দেখুন আপনার ফিটনেস। আমরা আলোচনা করছিলাম যে গত ২ বছর ধরে পাকিস্তান দলে কোনো ফিটনেস পরীক্ষা হয়নি। যদি প্রত্যেক খেলোয়াড়কে নাম ধরে ডাকা হয়, তারা এটা পছন্দ করবে না। তারা স্পষ্টতই প্রতিদিন ৮ কেজি ছাগলের মাংস খায়।
পাকিস্তানের হারের কারণ হিসেবে বারবার বলা হয়েছে বোলারদের ভূমিকা। তবে পাকিস্তান দল সব সময় দুই-তিনজন বোলারের ওপর নির্ভর করে। আর ব্যর্থ হলে আর পেছনে ফিরে তাকাতে পারবে না পাকিস্তানি দল। এবারও তাই হয়েছে। বাজে বোলিং এর সাথে ছিল বাজে ফিল্ডিং। সাবেক কোচ মিসবাহ-উল-হকের অধীনে ফিটনেস পরীক্ষা আর নেই বলে জানা গেছে। আকরাম বলেছেন: "একটি পরীক্ষা হওয়া দরকার, বিশেষ করে যখন আপনি জাতীয় দলের হয়ে খেলেন এবং বেতন পান।" খেলোয়াড়রা মিসবাহকে ঘৃণা করতেন কারণ তিনি পরীক্ষা দিয়েছিলেন। কিন্তু এটা কাজ. ফিল্ডিং মানেই শারীরিক ফিটনেস, সেটা দেখতেই পাচ্ছেন।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- বাংলা ৬ সিনেমায় বাস্তবেই সহবাস করতে হয়েছে নায়ক-নায়িকার
- আলোচিত সেই বাবা-মেয়েকে নিয়ে বেড়িয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
- এএসপি পলাশের আত্মহত্যা একদিন পর বেড়িয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
- হঠাৎ হামলা! পাকিস্তানের মিসাইলে কাঁপলো ভারতের ১৫ শহর
- বাংলাদেশকে চিঠি দিয়ে যা চাইলো ডোনাল্ড ট্রাম্প
- পাকিস্তানের বিপক্ষে যুদ্ধে কত সৈন্য হারিয়েছে স্বীকার করল ভারত
- বাংলাদেশে ঈদুল আজহার তারিখ ঘোষণা : সরকারি ছুটি মিলবে কত দিন
- এক বিছানায় দুই স্ত্রী নিয়ে থাকলে ইসলাম কী বলে
- আওয়ামী লীগের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ভারতের প্রতিক্রিয়া, দাবি দ্রুত নির্বাচনের
- ভারতের হামলায় কতজন সেনা হারিয়েছে পাকিস্তান
- কাশ্মীরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ: পাকিস্তানের দাবি, ৫০ ভারতীয় সেনা নিহত
- আবদুল হামিদের দেশত্যাগ ঘিরে তোলপাড়, কী বলছে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের পথে! কী বলছে সরকার
- এএসপি পলাশকে নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করলেন তার বোন ও দুলাভাই
- আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ যা জানাল সিইসি