আবদুল হামিদের দেশত্যাগ ঘিরে তোলপাড়, কী বলছে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে অবশেষে মুখ খুলেছে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের প্রায় নয় মাস পর, বুধবার গভীর রাতে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে তিনি দেশ ছাড়েন। তার সঙ্গে ছিলেন ছেলে ও শ্যালক।
রাত ৩টা ৫ মিনিটে টিজি-৩৪০ নম্বর ফ্লাইটে তিনি ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ব্যাংককের উদ্দেশ্যে রওনা হন। বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন সূত্রে জানা গেছে, তার বিরুদ্ধে কোনো ট্রাভেল ব্যান বা নির্ধারিত সংস্থার অভিযোগ না থাকায় তাকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
তবে বিষয়টি নিয়ে দেশজুড়ে তৈরি হয়েছে আলোচনা ও বিতর্ক। কারণ, কিশোরগঞ্জ সদর থানায় তার বিরুদ্ধে একটি **হত্যা মামলা** রয়েছে। মামলাটি দায়ের হয় ২০২৪ সালের ১৪ জানুয়ারি। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, সায়মা ওয়াজেদ ও ওবায়দুল কাদেরের নামও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
আবদুল হামিদ ২০১৩ সালের ১৪ এপ্রিল প্রথমবার রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নেন এবং দ্বিতীয় দফায় ২০১৮ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি পুনরায় দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এর আগে তিনি স্পিকার, ডেপুটি স্পিকারসহ গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন।
সরকার পতনের পর আত্মগোপনে থাকা সাবেক রাষ্ট্রপতির এই প্রস্থানে রাজনৈতিক মহলে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে— হত্যা মামলার আসামি হয়েও কীভাবে তিনি নির্বিঘ্নে দেশ ছাড়তে পারলেন?
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- বাংলাদেশকে সতর্কবার্তা পাঠাল ইরান
- পায়খানার রাস্তার লোম কাটা জায়েজ কিনা
- সহবাসের পর বীর্য বাইরে ফেললে গুনাহ হয় কি
- দেশে জ্বালানি তেলের দাম নতুন করে নির্ধারণ
- ২৪ ঘন্টার মধ্যে রেকর্ড পরিমাণ কমে গেল জ্বালানি তেলের দাম
- কোন রক্তের গ্রুপে গরম বা শীত বেশি লাগে
- বাংলাদেশের বাজারে আজ ১ ভরি সোনার দাম
- স্বর্ণের বাজারে বড় ধাক্কা, লাফিয়ে কমছে দাম
- বাংলা ১০ সিনেমায় বাস্তবেই সহবাস করতে হয়েছে নায়ক-নায়িকাদের
- অবশেষে ভারতীয় ভিসা নিয়ে এলো বড় সুখবর!
- নতুন নিষেধাজ্ঞার হুমকিতে বাংলাদেশ!
- মৃত্যুর আগে মানুষ যে স্বপ্ন বার বার দেখে
- চাকরিতে থাকা বা অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের বড় সুখবর
- অবশেষে বাংলাদেশকে সুখবর পাঠাল ভারত
- ইরানের জন্য নতুন দুঃসংবাদ