৪ সেঞ্চুরি জুটি, বিস্ময়কর রেকর্ড গড়লেন মিচেল-ব্লান্ডেল

তাদের ব্যাটে দল উদ্ধার হয়েছে বারবার। কিউইদের শেষ ইনিংসেও যার দেখা মিলল আরেকবার। মিচেল ও ব্লান্ডেল উপহার দিলেন আরেকটি শতরানের জুটি, তাদের জুটিতে ধরা দিল আরেক রেকর্ড। হেডিংলিতে তৃতীয় টেস্টের চতুর্থ দিন রোববার নিউ জিল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংসে মিচেলের বিদায়ে ভাঙে ১১৩ রানের ষষ্ঠ উইকেট জুটি।
তিন ম্যাচের সিরিজে এটি দুজনের চতুর্থ সেঞ্চুরি জুটি। টেস্ট ইতিহাসে কোনো সিরিজে চার ও এর বেশি শতরানের জুটি গড়া পঞ্চম জুটি তারা।
এক সিরিজে সবচেয়ে বেশি শতরানের জুটির রেকর্ড ডেভিড বুন ও মার্ক ওয়াহর। ১৯৯৩ সালে ইংল্যান্ডের মাটিতে অ্যাশেজে ৬ ইনিংসে জুটি বেঁধে ৫টিতেই তারা স্পর্শ করেন শতরান। সিরিজে তাদের জুটির রান ছিল ৬২২।
৪টি করে শতরানের জুটি আছে আরও তিনটি। ১৯২৪-২৫ অ্যাশেজে ইংল্যান্ডের জ্যাক হবস ও হার্বার্ট সাটক্লিফ ৪টি শতরানের জুটি গড়েন ৯ ইনিংসে।
১৯৪৮-৪৯ মৌসুমে দেশের মাটিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৬ ইনিংসে জুটি বেঁধে ৪টি শতরানের জুটি উপহার দেন ভারতের বিজয় হাজারে ও রুসি মোদি।
অন্যটিতে আছেন পাকিস্তানের মোহাম্মদ ইউসুফ ও ইউনিস খান। ২০০৫-০৬ মৌসুমে দেশের মাটিতে ভারতের বিপক্ষে সিরিজে ৪ ইনিংসের প্রতিটিতে তাদের জুটি স্পর্শ করে শতরান।
ইংল্যান্ড সিরিজে মিচেল ও ব্লান্ডেলের জুটির রান ৬ ইনিংসে ৭২৪। কোনো সিরিজে পঞ্চম উইকেটে বা এর পরের উইকেটে কোনো জুটির সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড এটি।
এতদিন রেকর্ডটি ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের শিবনারায়ন চন্দরপল ও কার্ল হুপারের। ২০০২ সালে দেশের মাটিতে ভারতের বিপক্ষে ৫ ইনিংসে জুটি বেঁধে দুজনে করেছিলেন ৭২৩ রান।
তালিকায় তিনে আছেন অস্ট্রেলিয়ার মাইকেল ক্লার্ক ও মাইকেল হাসি জুটি। ২০১২ সালে দেশের মাটিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজে ৫ ইনিংসে তাদের জুটির রান ছিল ৬৩০। ছয়শ রান নেই আর কোনো জুটিতে।
কোনো সিরিজে নিউ জিল্যান্ডের কোনো জুটির সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড মিচেল ও ব্লান্ডেল গড়েন আগেই। পেছনে ফেলেন ১৯৯০-৯১ মৌসুমে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মার্টিন ক্রো ও আন্ড্রু জোন্সের ৫৫২ রানকে।
ব্যাট হাতে সিরিজটা এই দুজনের স্বপ্নের মতো কাটলেও দল হেরে যায় প্রথম দুই ম্যাচেই। সফরকারীদের আর দুয়েকজন ব্যাটিংয়ে ভালো করতে পারলে গল্পটা হয়তো অন্যরকমও হতে পারত।
বেশিরভাগ সময়ই মিচেল ও ব্লান্ডেলকে পালন করতে হয়েছে ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব। লর্ডস টেস্টে প্রথম ইনিংসে ১৩২ রানে গুটিয়ে যাওয়া নিউ জিল্যান্ড দ্বিতীয় ইনিংসে এক পর্যায়ে ৫৬ রানে হারায় ৪ উইকেট। এরপর ১৯৫ রানের জুটিতে দলকে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেন মিচেল-ব্লান্ডেল।
এজবাস্টনে দ্বিতীয় টেস্টে প্রথম ইনিংসে ঠিক পঞ্চম উইকেটে আরেকটি শতরানের জুটি গড়েন তারা। এবার জুটির রান একশ ছাড়িয়ে ২৩৬।
আর হেডিংলিতে শেষ টেস্টে তারা শতরানের জুটি গড়লেন দুই ইনিংসেই। প্রথম ইনিংসে ১২৩ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল নিউ জিল্যান্ড। এরপর তাদের ১২০ রানের জুটিতে সংগ্রহ ছাড়ায় তিনশ।
দ্বিতীয় ইনিংসে ১ উইকেটে ১২৫ রানের শক্ত অবস্থানে থেকে হুট করেই নিউ জিল্যান্ডের স্কোর হয়ে যায় ৫ উইকেটে ১৬১। লিড তখন কেবল ১৩০ রানের। সেখান থেকে মিচেল ও ব্লান্ডেল আবারও দলকে উদ্ধার করেন আরেকটি শতরানের জুটিতে।
দুজনের দৃঢ়তায় ইংল্যান্ডকে ২৯৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে নিউ জিল্যান্ড। প্রথম ইনিংসের সেঞ্চুরিয়ান মিচেল এবার করেন ৫৬ রান। ব্লান্ডেল শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন ৮৮ রানে।
সিরিজে টানা তিন সেঞ্চুরি ও দুই ফিফটিতে মিচেলের রান ১০৭.৬০ গড়ে ৫৩৮। এক সেঞ্চুরি ও তিন ফিফটিতে ব্লান্ডেল করেন ৩৮৩ রান। হেডিংলিতে তৃতীয় টেস্টের চতুর্থ দিন রোববার নিউ জিল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংসে মিচেলের বিদায়ে ভাঙে ১১৩ রানের ষষ্ঠ উইকেট জুটি।
তিন ম্যাচের সিরিজে এটি দুজনের চতুর্থ সেঞ্চুরি জুটি। টেস্ট ইতিহাসে কোনো সিরিজে চার ও এর বেশি শতরানের জুটি গড়া পঞ্চম জুটি তারা।
এক সিরিজে সবচেয়ে বেশি শতরানের জুটির রেকর্ড ডেভিড বুন ও মার্ক ওয়াহর। ১৯৯৩ সালে ইংল্যান্ডের মাটিতে অ্যাশেজে ৬ ইনিংসে জুটি বেঁধে ৫টিতেই তারা স্পর্শ করেন শতরান। সিরিজে তাদের জুটির রান ছিল ৬২২।
৪টি করে শতরানের জুটি আছে আরও তিনটি। ১৯২৪-২৫ অ্যাশেজে ইংল্যান্ডের জ্যাক হবস ও হার্বার্ট সাটক্লিফ ৪টি শতরানের জুটি গড়েন ৯ ইনিংসে।
১৯৪৮-৪৯ মৌসুমে দেশের মাটিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৬ ইনিংসে জুটি বেঁধে ৪টি শতরানের জুটি উপহার দেন ভারতের বিজয় হাজারে ও রুসি মোদি।
অন্যটিতে আছেন পাকিস্তানের মোহাম্মদ ইউসুফ ও ইউনিস খান। ২০০৫-০৬ মৌসুমে দেশের মাটিতে ভারতের বিপক্ষে সিরিজে ৪ ইনিংসের প্রতিটিতে তাদের জুটি স্পর্শ করে শতরান।
ইংল্যান্ড সিরিজে মিচেল ও ব্লান্ডেলের জুটির রান ৬ ইনিংসে ৭২৪। কোনো সিরিজে পঞ্চম উইকেটে বা এর পরের উইকেটে কোনো জুটির সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড এটি।
এতদিন রেকর্ডটি ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের শিবনারায়ন চন্দরপল ও কার্ল হুপারের। ২০০২ সালে দেশের মাটিতে ভারতের বিপক্ষে ৫ ইনিংসে জুটি বেঁধে দুজনে করেছিলেন ৭২৩ রান।
তালিকায় তিনে আছেন অস্ট্রেলিয়ার মাইকেল ক্লার্ক ও মাইকেল হাসি জুটি। ২০১২ সালে দেশের মাটিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজে ৫ ইনিংসে তাদের জুটির রান ছিল ৬৩০। ছয়শ রান নেই আর কোনো জুটিতে।
কোনো সিরিজে নিউ জিল্যান্ডের কোনো জুটির সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড মিচেল ও ব্লান্ডেল গড়েন আগেই। পেছনে ফেলেন ১৯৯০-৯১ মৌসুমে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মার্টিন ক্রো ও আন্ড্রু জোন্সের ৫৫২ রানকে।
ব্যাট হাতে সিরিজটা এই দুজনের স্বপ্নের মতো কাটলেও দল হেরে যায় প্রথম দুই ম্যাচেই। সফরকারীদের আর দুয়েকজন ব্যাটিংয়ে ভালো করতে পারলে গল্পটা হয়তো অন্যরকমও হতে পারত।
বেশিরভাগ সময়ই মিচেল ও ব্লান্ডেলকে পালন করতে হয়েছে ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব। লর্ডস টেস্টে প্রথম ইনিংসে ১৩২ রানে গুটিয়ে যাওয়া নিউ জিল্যান্ড দ্বিতীয় ইনিংসে এক পর্যায়ে ৫৬ রানে হারায় ৪ উইকেট। এরপর ১৯৫ রানের জুটিতে দলকে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেন মিচেল-ব্লান্ডেল।
এজবাস্টনে দ্বিতীয় টেস্টে প্রথম ইনিংসে ঠিক পঞ্চম উইকেটে আরেকটি শতরানের জুটি গড়েন তারা। এবার জুটির রান একশ ছাড়িয়ে ২৩৬।
আর হেডিংলিতে শেষ টেস্টে তারা শতরানের জুটি গড়লেন দুই ইনিংসেই। প্রথম ইনিংসে ১২৩ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল নিউ জিল্যান্ড। এরপর তাদের ১২০ রানের জুটিতে সংগ্রহ ছাড়ায় তিনশ।
দ্বিতীয় ইনিংসে ১ উইকেটে ১২৫ রানের শক্ত অবস্থানে থেকে হুট করেই নিউ জিল্যান্ডের স্কোর হয়ে যায় ৫ উইকেটে ১৬১। লিড তখন কেবল ১৩০ রানের। সেখান থেকে মিচেল ও ব্লান্ডেল আবারও দলকে উদ্ধার করেন আরেকটি শতরানের জুটিতে।
দুজনের দৃঢ়তায় ইংল্যান্ডকে ২৯৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে নিউ জিল্যান্ড। প্রথম ইনিংসের সেঞ্চুরিয়ান মিচেল এবার করেন ৫৬ রান। ব্লান্ডেল শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন ৮৮ রানে।
সিরিজে টানা তিন সেঞ্চুরি ও দুই ফিফটিতে মিচেলের রান ১০৭.৬০ গড়ে ৫৩৮। এক সেঞ্চুরি ও তিন ফিফটিতে ব্লান্ডেল করেন ৩৮৩ রান।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- বাংলা ৬ সিনেমায় বাস্তবেই সহবাস করতে হয়েছে নায়ক-নায়িকার
- আলোচিত সেই বাবা-মেয়েকে নিয়ে বেড়িয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
- নিজ অফিসেই শেষ গুলি, এএসপি আত্মহত্যার পেছনে যে কষ্টের গল্প বললেন ভাই
- এএসপি পলাশের আত্মহত্যা একদিন পর বেড়িয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
- হঠাৎ হামলা! পাকিস্তানের মিসাইলে কাঁপলো ভারতের ১৫ শহর
- বাংলাদেশকে চিঠি দিয়ে যা চাইলো ডোনাল্ড ট্রাম্প
- দুই দিনের ছুটি বাতিল, সরকারি প্রতিষ্ঠানসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে
- পাকিস্তানের বিপক্ষে যুদ্ধে কত সৈন্য হারিয়েছে স্বীকার করল ভারত
- বাংলাদেশে ঈদুল আজহার তারিখ ঘোষণা : সরকারি ছুটি মিলবে কত দিন
- এক বিছানায় দুই স্ত্রী নিয়ে থাকলে ইসলাম কী বলে
- আওয়ামী লীগের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ভারতের প্রতিক্রিয়া, দাবি দ্রুত নির্বাচনের
- ভারতের হামলায় কতজন সেনা হারিয়েছে পাকিস্তান
- কাশ্মীরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ: পাকিস্তানের দাবি, ৫০ ভারতীয় সেনা নিহত
- আবদুল হামিদের দেশত্যাগ ঘিরে তোলপাড়, কী বলছে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের পথে! কী বলছে সরকার