| ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

দিবাস্বপ্ন দেখছে আওয়ামী লীগ ও ভারত; হাসিনা ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী হয়ে

জাতীয় ডেস্ক . বিনোদন৬৯.কম
২০২৫ মার্চ ১৩ ১৪:২২:০০
দিবাস্বপ্ন দেখছে আওয়ামী লীগ ও ভারত; হাসিনা ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী হয়ে

নিজস্ব প্রতিবেদক: সময় এবং স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না। ছেড়ে দেওয়া শেষ ট্রেনও আর ফিরে আসে না। পেছনে টাইম ট্রাভেলের গল্প এখন কেবল গাণিতিক সূত্র ও সিনেমার পাতাতেই আটকে আছে।

তবুও, কিছু মানুষ এবং একটি দেশ দিবাস্বপ্ন দেখছে। তারা ভাবছে, একদিন সবকিছু আবার ফিরে পাবে, লুটে পুটে খাবে, যেমন তারা অন্যদের উপর অত্যাচার করেছে। তারা বিশ্বাস করছে, তারা যেখান থেকে গিয়েছিল, সেখান থেকে ফিরে এসে সবকিছু নতুন করে শুরু করবে। তবে তারা ভুলে গেছে, এক নদীতে মানুষ দ্বিতীয়বার নামতে পারে না। নদী বদলে যায় অথবা মানুষ বদলে যায়।

এভাবেই পাল্টে যায় কাহিনির দৃশ্যপট, যেখানে আওয়ামী লীগ ও ভারতের গল্পও বদলে যাচ্ছে। দিল্লির বুকে চলা তুষের দহন থামছে না। শেখ হাসিনা নেই, তবুও বাংলাদেশ আছে। এটা ভাবতে ভাবতেই মোদি প্রশাসনের গা শিউড়ে উঠতে পারে। তাদের এক কথিত সাংবাদিক তো সাত মাস আগেই ঘোষণা করেছিলেন, "এই বাংলাদেশ থাকবে না।"

তবে, বাস্তবতা ভিন্ন। আওয়ামী লীগের পতিত নেতাদের ডেকে এনে ভারতের গণমাধ্যমগুলোর মাধ্যমে তারা নানা গুজব ছড়াচ্ছে। কোনো এক দৈব কারণে, তারা এখনও বাংলাদেশকে ছেড়ে যেতে পারছে না। তারা ইনিয়ে-বিনিয়ে বলতে চাইছে, হাসিনা ফিরবে, আবারও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হয়ে ফিরে আসবে। যদিও বাস্তবতা সম্পূর্ণ আলাদা— হাসিনার বিরুদ্ধে নানা বিতর্ক ও দ্বিমত রয়েছে। দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বিভক্তি রয়েছে, যেখানে একপক্ষ আবারো হাসিনার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। তবে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে একমত হয়ে সবাই দাঁড়িয়ে গেছে।

এখন কেউ আর হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার কথা ভাবছে না। তবুও, ভারতের গণমাধ্যম এখনও সেই পুরানো বাস্তবতা বুঝতে চায় না। মার্কিন মুলুকের কোনো এক আওয়ামী লীগ নেতাকে অনুষ্ঠানে ডেকে এনে বলানো হচ্ছে, "হাসিনা ফিরে আসবে, প্রধানমন্ত্রী হয়ে।" কিন্তু তারা আসলে প্রকৃত সত্যির সাথে একমত হতে পারছে না।

ভারত এই আন্দোলনকে বিশেষ কোনো গোষ্ঠীর দ্বারা পরিচালিত বলে দাবি করছে, কিন্তু তারা গণঅভ্যুত্থানকে স্বীকার করতে এখনও ভয় পাচ্ছে। দিল্লির ক্ষমতাশীলরা এই পরিস্থিতি নিয়ে হতাশা প্রকাশ করছে। যদিও জাতিসংঘের মানবাধিকার সংক্রান্ত প্রতিবেদনে, শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ এসেছে। নিরবিচার গুলি চালানো, হত্যা এবং অন্যান্য অপরাধের ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে।

এছাড়া, এসব অপরাধীদের একটি বড় অংশ আশ্রয় নিয়েছে ভারতে। আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী, মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের আশ্রয় দেওয়ার কারণে ভারতও চাপের মুখে পড়তে পারে। কিন্তু ঘটনা ঘটে উল্টো, ভারতের মিডিয়া ও আচরণ দেখে অনেকেই প্রশ্ন করতে পারেন— কিসের ক্ষমতায়, কার গলার আওয়াজে?

সোহাগ/

আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ

ক্রিকেট

আইপিএল মিনি নিলামে মুস্তাফিজের মূল্য২ কোটি, নজরে চেন্নাইসহ চার দল

আইপিএল মিনি নিলামে মুস্তাফিজের মূল্য২ কোটি, নজরে চেন্নাইসহ চার দল

নিজস্ব প্রতিবেদক: ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল)-এর মিনি নিলামের জন্য খেলোয়াড় তালিকা প্রকাশের পর বাংলাদেশের সমর্থকদের ...

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৩য় টি-টোয়েন্টিতে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৩য় টি-টোয়েন্টিতে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

নিজস্ব প্রতিবেদক: আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে মাঠে নামার আগে বাংলাদেশের সম্ভাব্য ...

ফুটবল

শুরু হল আজারবাইজান বনাম বাংলাদেশের খেলা, Live দেখুন এখানে

শুরু হল আজারবাইজান বনাম বাংলাদেশের খেলা, Live দেখুন এখানে

নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ বসছে ত্রি-জাতি নারী ফুটবল সিরিজের শিরোপা নির্ধারণী মহারণ। সন্ধ্যা ...

ব্রাজিল বনাম বাংলাদেশ: লাতিন বাংলা সুপার কাপের পূর্ণাঙ্গ সময়সূচি ঘোষণা

ব্রাজিল বনাম বাংলাদেশ: লাতিন বাংলা সুপার কাপের পূর্ণাঙ্গ সময়সূচি ঘোষণা

নিজস্ব প্রতিবেদক: ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা ও বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-২০ দলগুলোকে নিয়ে আয়োজিত হতে যাচ্ছে রোমাঞ্চকর 'লাতিন বাংলা ...