| ঢাকা, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫, ২৮ আশ্বিন ১৪৩২

এক নজরে দেখেনিন, বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পেস বোলারদের সফলতা

ক্রিকেট ডেস্ক . বিনোদন৬৯.কম
২০২৩ নভেম্বর ১৩ ১৭:১০:২৩
এক নজরে দেখেনিন,  বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পেস বোলারদের সফলতা

বিশ্বকাপে ব্যর্থতার মিশন শেষ করে দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ। নয় ম্যাচে মাত্র দুটি জয়, এবং সেইসঙ্গে বহু হিসেব-নিকেশ শেষ করে ৮ম হয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলার যোগ্যতা অর্জন। প্রাপ্তির খাতায় যে গল্প জমা আছে তাতেও মিশে আছে বড় রকমের লজ্জা। মাসব্যাপী সফর শেষে এখন ছুটিতে আছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। দলের সাফল্য-ব্যর্থতার বিশ্লেষণ চলছে। আর সেই ব্যর্থতার গল্পের একটা বড় অংশ হল বোলিং ইউনিট।

এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রত্যাশা ছিল দেশের পেসাররা। বিশ্বকাপের আগে, আগস্টের একটি পরিসংখ্যান বাংলাদেশের আশা বাড়িয়ে দিয়েছে। যেখানে আমরা দেখেছি, ২০১৯ বিশ্বকাপের পর থেকে বাংলাদেশ সারা বিশ্বে বোলিং বিভাগ দাপট সাথে খেলছে। বোলিং লাইনআপের হিসেবে পেস বোলিং এর বিচারে টাইগার পেসাররা ছিলেন ২য় স্থানে। আর স্পিনে বিশ্বসেরার তকমাই জুটেছে বাংলাদেশের।

কিন্তু লিগপর্ব শেষে পরিসংখ্যান সম্পূর্ণ ভিন্ন চিত্র দেখা গেল। সাদামাটা নিরীহদর্শন বোলিং বাংলাদেশকে পুরো আসরে বারবার হতাশা উপহার দিয়েছে। প্রতিপক্ষকে অলআউট করা ছিল রীতিমত স্বপ্নের। এমনকি আফগানিস্তান ও নেদারল্যান্ডস ম্যাচ বাদ দিলেও প্রতিপক্ষের ওপর এই অর্থে চাপ সৃষ্টি করতে পারেনি বাংলাদেশ।

পেস বোলিং দিয়ে শুরু করা যাক। বিশ্বকাপের ৯টি ম্যাচ শেষে বাংলাদেশের পেসাররা নিয়েছেন মাত্র ২৬ উইকেট। বাংলাদেশের পেছনে শুধু আফগানিস্তান। তাদের উইকেট ২১। তবে পরিসংখ্যান অনুযায়ী আফগানিস্তানের নিচেই থাকতে হবে টাইগার বোলারদের।

বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের বোলিং বিভাগ পুরোপুরি স্পিননির্ভর ছিল। রশিদ খান, মুজিব-উর রহমান, মোহাম্মদ নবী আর নূর আলীদের ভিড়ে নাভিন-উল হক বা ফজল হক ফারুকিরা খুব বেশি বল করার সুযোগ পাননি। বাংলাদেশের পেসাররা বিশ্বকাপে করেছেন ২০৯.২ ওভার। আর আফগানিস্তান করেছে ১৩১.৪ ওভার। প্রতি উইকেটের জন্য টাইগার পেসাররা খরচ করেছেন প্রায় ৫১ রান। আর আফগান পেসারদের খরচ করতে হয়েছে মোটে ৪০.৪৭ রান।

বাংলাদেশ আর আফগানিস্তান ছাড়া বিশ্বকাপে বাকি সব দেশের পেসাররাই নিয়েছেন কমপক্ষে ৪০ উইকেট। অস্ট্রেলিয়া, নেদারল্যান্ড এবং নিউজিল্যান্ডের পেসাররা পেয়েছেন ৪০ উইকেট। ৪১ উইকেট শ্রীলঙ্কান পেসারদের আর ৪২ উইকেট ইংলিশ পেসারদের। ৫৩ টি করে উইকেট পেয়েছেন পাকিস্তান এবং ভারতের বোলাররা। যদিও ভারতের পেসাররা উইকেটপ্রতি খরচ করেছেন মাত্র ১৮.৭৭ রান। যেখানে পাকিস্তানের পেসাররা খরচ করেছেন ২৯ এর বেশি।

সবচেয়ে বেশি ৬০ উইকেট পেয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। পুরো টুর্নামেন্টে ব্যাটে বলে দাপট দেখানো প্রোটিয়ারা তাদের পেস বিভাগের সুবাদে এগিয়ে আছে অনেকটা। উইকেটপ্রতি রান দেওয়ার বেলাতেও তারা আছে তালিকার দুইয়ে। প্রতি উইকেটের জন্য ২৫.৫৬ রান খরচ করতে হয়েছে তাদের।

আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ

ক্রিকেট

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে যে কঠিন সমীকরণে বাংলাদেশ

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে যে কঠিন সমীকরণে বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক: ২০২৭ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার টিকিট পেতে জটিল সমীকরণের মুখে দাঁড়িয়ে আছে ...

বিপিএলে দল পাওয়ার সুযোগ পাচ্ছে নোয়াখালী

বিপিএলে দল পাওয়ার সুযোগ পাচ্ছে নোয়াখালী

নিজস্ব প্রতিবেদক: নোয়াখালীকে পৃথক প্রশাসনিক বিভাগ ঘোষণার দাবিতে যখন রাজধানীর শাহবাগে জেলার যুবকরা বিক্ষোভ সমাবেশে ...

ফুটবল

আর্জেন্টিনা বনাম স্পেন ফাইনালিসিমা: তারিখ ঘোষণা

আর্জেন্টিনা বনাম স্পেন ফাইনালিসিমা: তারিখ ঘোষণা

ফুটবলপ্রেমীদের জন্য এক দারুণ খবর! ইউরোপ এবং দক্ষিণ আমেরিকার চ্যাম্পিয়নদের শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই 'ফাইনালিসিমা'র (Finalissima) পরবর্তী ...

পেনাল্টি মিস করে বিশ্ব রেকর্ড করলেন রোনালদো

পেনাল্টি মিস করে বিশ্ব রেকর্ড করলেন রোনালদো

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে পেনাল্টি মিস করে ফুটবল ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি পেনাল্টি মিস করার ...