চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রস্তুতি ম্যাচের জন্য বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ঘোষণা

২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শুরু হতে আর কয়েকটি দিন বাকি। এই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট টুর্নামেন্ট ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ থেকে পাকিস্তানের করাচিতে শুরু হবে। তবে মূল টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার আগে অংশগ্রহণকারী দলগুলো নিজেদের প্রস্তুতি নিশ্চিত করতে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে। বাংলাদেশও এই প্রস্তুতি ম্যাচে অংশ নেবে, যদিও অন্য দলগুলোর পরিকল্পনা কিছুটা আলাদা।
বাংলাদেশের প্রস্তুতি ম্যাচটি ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ তারিখে অনুষ্ঠিত হবে, এবং ম্যাচটি ভারতের বিপক্ষে দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত হবে। এটি বাংলাদেশের একমাত্র প্রস্তুতি ম্যাচ, যা মূল পর্ব শুরুর আগে অনুষ্ঠিত হবে। এই ম্যাচটি বাংলাদেশের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ, কারণ গত বছর ডিসেম্বর মাসের পর তারা আর কোনো ওয়ানডে ম্যাচ খেলেনি এবং চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির মূল পর্ব শুরুর আগে প্রস্তুতির সময় ছিল খুবই সীমিত।
অন্যান্য দলগুলোও প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে, তবে অনেক দলই কোনো প্রস্তুতি ম্যাচের আয়োজন করেনি। ভারত তাদের মাটিতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ খেলে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। পাকিস্তানও ঘরের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকা ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে একটি ত্রিদেশীয় সিরিজ আয়োজন করেছে। এই সিরিজ শেষে পাকিস্তান সরাসরি মূল পর্বে অংশ নেবে এবং তাদের কোনো প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার প্রয়োজন হবে না।
পাকিস্তান তাদের কোনো মূল দলকে প্রস্তুতি ম্যাচে অংশগ্রহণের পরিকল্পনা নেয়নি, তবে তারা তিনটি পাকিস্তান ‘এ’ দল (পাকিস্তান শাহিন্স) তৈরি করেছে। এই তিনটি দল আফগানিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং বাংলাদেশ বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে। যদিও পাকিস্তান 'এ' দল মূল দলের প্রস্তুতির জন্য সহায়ক ভূমিকা রাখবে, পাকিস্তান সরাসরি মূল পর্বে অংশ নেবে।
নিউজিল্যান্ডও আফগানিস্তানের বিপক্ষে একটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে, যা হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতি ম্যাচগুলোর একটি। বাংলাদেশের মতো আফগানিস্তানও দীর্ঘ সময় ধরে আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ম্যাচ খেলার সুযোগ পায়নি, ফলে তাদের জন্যও এই প্রস্তুতি ম্যাচ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রস্তুতি ম্যাচগুলো লাহোর, করাচি এবং দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত হবে। এসব ম্যাচ দলগুলোর প্রস্তুতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে কাজ করবে, যেখানে তারা ম্যাচের চাপ ও পরিবেশে নিজেদের প্রস্তুতি পরখ করতে পারবে।
বাংলাদেশের জন্য এই প্রস্তুতি ম্যাচটি বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে, কারণ তারা দীর্ঘদিন ধরে ওয়ানডে ম্যাচ খেলেনি। তাদের জন্য এটি একটি সুযোগ, যাতে তারা নিজেদের ফিটনেস, ট্যাকটিক্স এবং দলগত সমন্বয়ের দিকে নজর দিতে পারে।
মূল টুর্নামেন্ট শুরুর আগেই এই প্রস্তুতি ম্যাচটি বাংলাদেশের আত্মবিশ্বাসের বড় উৎস হতে পারে। দলটির সেরা খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স ও প্রস্তুতি তাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য, অর্থাৎ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির মূল পর্বে ভারতের মতো শক্তিশালী দলের বিপক্ষে সফলতার জন্য প্রস্তুত করতে সহায়ক হবে।
এখন পুরো বিশ্ব তাকিয়ে রয়েছে, বাংলাদেশসহ অন্যান্য দল চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির মূল পর্বে কিভাবে নিজেদের প্রদর্শন করে। ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ তারিখে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বাংলাদেশ তাদের অভিযান শুরু করবে, এবং প্রস্তুতি ম্যাচের মাধ্যমে দলটি তাদের শক্তি ও দুর্বলতার সঠিক মূল্যায়ন করতে পারবে।
আপনার ন্য নির্বািত নিউজ
- আখেরি চাহার সোম্বা সরকারি ছুটি
- একশনে নামবে সেনাবাহিনী যে ঘোষণা দিলেন সেনাপ্রধান
- নিজের পদত্যাগের সময় জানালেন ড. ইউনূস
- ১৬ বছরের হারানো ক্ষমতা ফিরে পাচ্ছে সেনাবাহিনী
- তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন চাইলেন শেখ হাসিনা
- সারাদেশে ভাইরাস জ্বর; দ্রুত সেরে ওঠার ৫ উপায়
- ১২০ টাকায় ব্রাজিলের গরুর মাংস আমদানি
- আজকের বাজার দর: চাল, ডাল, পেঁয়াজসহ সব পণ্যের দাম
- পূজায় আসছে শেখ হাসিনা
- স্বর্ণের দাম: জেনে নিন আজকের বাজার দর
- দেশের বাজারে আজকের স্বর্ণের দাম
- বাংলাদেশে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী বৃষ্টিবলয়
- বিয়েতে রাজি ছিলেন না মুনমুন
- মাউশির নতুন নিয়ম: এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন যেভাবে
- এশিয়া কাপ: বাংলাদেশের সম্ভব্য ১৫ সদস্যের স্কোয়াড