হাসিনার নতুন ফোনালাপ ফাঁ'স: পরিকল্পিতভাবে ট্রাম্পকে ক্ষেপিয়ে তোলার গভীর ষ'ড়'য'ন্ত্র (ভিডিওসহ)

বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার প্রশাসন বিদেশি মহলে নেতিবাচক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য গোপনে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। গোপন বার্তায় দাবি করা হয়েছে, হাসিনা সরকার ট্রাম্পসহ অন্যান্য বিশ্বনেতাদের ক্ষেপিয়ে তুলতে চান এবং তা বাস্তবায়নের জন্য নানা পরিকল্পনা গ্রহণ করছে।
এদিকে, ১০ তারিখে একটি বড় রাজনৈতিক জমায়েতের আয়োজনের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। সেখানে বঙ্গবন্ধুর ছবি এবং প্রধানমন্ত্রী হাসিনার ছবি নিয়ে একযোগে একটি মিছিল বের করার কথা রয়েছে, যার উদ্দেশ্য রাজনৈতিক বার্তা প্রদান করা। মিছিলটি এমনভাবে সাজানো হবে যেন জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করা যায়, তবে কিছু বাধা আসতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে। এসব পরিকল্পনা সুনির্দিষ্ট করে না জানানো হলেও, প্রাথমিকভাবে এতে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ও ছবি ব্যবহারের কথা বলা হচ্ছে।
ফোনালাপ শুনতে এখানে ক্লিক করুণ-
এছাড়া, নূর হোসেন দিবস উপলক্ষে আরও একটি কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে, যেখানে গণতন্ত্রের মুক্তির জন্য তার অবদানকে স্মরণ করা হবে। তবে, এই কর্মসূচি নিয়ে রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়ছে। এক্ষেত্রে, আওয়ামী লীগ এবং বিরোধী দলগুলোর মধ্যে সংঘাত আরও তীব্র হতে পারে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে যে, কিছু এলাকায় তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে এবং সংঘর্ষের আশঙ্কা রয়েছে।
রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং সংঘর্ষের মধ্যে, সেনাবাহিনীও সন্দেহজনক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে। এক সেনা সদস্য প্রকাশ্যে স্বীকার করেছে যে, স্নাইপার রাইফেলসহ অন্যান্য অস্ত্র প্রস্তুত রাখা হচ্ছে। এমন পরিস্থিতি আন্তর্জাতিক আদালতে বিচার হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এর পাশাপাশি, সম্প্রতি দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্রদল ও ছাত্রলীগের মধ্যে উত্তেজনা তীব্র হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা জানাচ্ছে, তারা ছাত্রলীগ এবং ছাত্রদল—দুই পক্ষ থেকেই সমান আতঙ্কিত। শিক্ষার্থীদের দাবি, ক্যাম্পাসে কোনো রাজনৈতিক কার্যক্রম না চলানোর জন্য তারা প্রশাসনের কাছে আবেদন করেছেন। তাদের মতে, বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনৈতিক উত্তেজনা কমানো জরুরি, এবং ক্যাম্পাসে কোনভাবেই রাজনীতি চলতে দেয়া উচিত নয়।
এছাড়া, কিছু ছাত্র সংগঠন দাবি করেছে যে, ছাত্রদল এবং ছাত্রলীগের মধ্যে চলমান সহিংসতা এবং ছাত্রদের ওপর চাপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাদের মতে, এ ধরনের পরিস্থিতি শিক্ষার পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর।
বর্তমানে, পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যেখানে রাজনৈতিক দলে দলে বিভক্তি আরও গভীর হয়েছে। সরকারের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠেছে, এবং বিরোধী দলগুলোর পক্ষ থেকেও পাল্টা অভিযোগ উঠছে। সরকারি বাহিনীর সঙ্গে বিরোধীরা ক্রমেই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ছে, যা দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি আরও অস্থিতিশীল করে তুলছে।
এই প্রতিবেদনটি শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ, রাজনৈতিক সংঘাত এবং ছাত্র সংগঠনগুলির মধ্যে উত্তেজনার বিষয় তুলে ধরেছে। কিছু গোপন পরিকল্পনা এবং রাজনৈতিক অস্থিরতার পাশাপাশি, পুলিশের কার্যক্রম ও সেনাবাহিনীর উপস্থিতি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। শিক্ষার্থী ও রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে সংঘর্ষ, এবং সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনা অব্যাহত রয়েছে, যা দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলছে।
আপনার ন্য নির্বািত নিউজ
- দাসী রেখে সহবাস: ইসলাম কী বলে
- অনড় জামায়াত-বিএনপি-এনসিপি: সেনাপ্রধানের শঙ্কা বাস্তব রূপ নিচ্ছে
- বাংলাদেশে আজ এক ভরি ১৮, ২১, ২২ ক্যারেট সোনার দাম
- তদন্তে মিথ্যা প্রমাণিত: বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা বাদ আনিসার
- সরকারি কর্মচারীর বেতন বাড়ছে: বসছে বেতন কমিশনের সভা
- পদত্যাগ করতে পারেন ড. ইউনূস
- ৭২ ঘণ্টায় দেশের ২০ জেলা বন্যায় প্লাবিত হতে পারে
- নতুন স্মার্ট এনআইডি বিতরণ শুরু: দেখে নিন আপনার কার্ড এসেছে কিনা
- সিজারে সন্তান নিলে কি জান্নাত মিলবে না
- বাংলাদেশের বাজারে আজ ১৮, ২১, ২২ ক্যারেট সোনার দাম
- শিশুদের টাইফয়েডের টিকা: নিবন্ধন করবেন যেভাবে
- জম্মু-কাশ্মীরে ভয়াবহ মেঘ বিস্ফোরণ, মৃতের সংখ্যা ৪৬
- কমে গেল পেঁয়াজের দাম
- আজকের টাকার রেট: রিয়াল ও রিংগিতের বিনিময় হার
- ফারাক্কা বাঁধ খুলে দিলো ভারত, ডুবছে বাংলাদেশ