অভিনব এক ব্যবসা— মাছের আঁশ রপ্তানি
মাছে-ভাতে বাঙালি বাংলাদেশের মানুষের কাছে মাছ বরাবরই জনপ্রিয় থাকলেও, মাছের আঁশের কোনো কদর ছিল না অতীতে।
কিন্তু সেই ফেলে দেওয়া পণ্যটিই এখন রপ্তানি আয় আনছে। বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর ২০০ কোটি টাকার বেশি মাছের আঁশ সাত-আটটি দেশে রপ্তানি হয়।
এই রপ্তানিকারকদের একজন জুলফিকার আলম। বিবিসিকে তিনি বলেছেন, বাংলাদেশে এখন প্রায় প্রতিটি বাজারে যারা মাছ কাটেন, তারা সবাই আঁশ ফেলে না দিয়ে সংগ্রহ করে রেখে দেন। সারা দেশ থেকেই আমরা আঁশ সংগ্রহ করি। এক সময় যে পণ্যটি ফেলে দেওয়া হতো, সেটি থেকে আমরা এখন রপ্তানি আয় করছি।
তাদের কাছ থেকে পাইকারি ক্রেতারা এসব আঁশ সংগ্রহ করে ময়লা দূর করে ধুয়ে শুকিয়ে নেন। এরপর রপ্তানিকারকরা সেগুলো প্রক্রিয়া করে বিদেশে রপ্তানি করেন।
যদিও মাত্র ১০-১২ জন ব্যক্তি আঁশ রপ্তানি করেন, কিন্তু সব মিলিয়ে এই ব্যবসার সঙ্গে সরাসরি জড়িত রয়েছে পাঁচ হাজারের বেশি মানুষ।
এখন বাংলাদেশ থেকেই প্রতি বছর প্রায় আড়াই হাজার টন আঁশ রপ্তানি হয় জাপান, চীন, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপিন্স, থাইল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশগুলোতে।
সেখানে মাছের আঁশ থেকে কোলাজেন ও জিলেটিন তৈরি করা হয়। ওষুধ, প্রসাধন সামগ্রী, ফুড সাপ্লিমেন্ট তৈরিতে মাছের আঁশ ব্যবহৃত হয়।
এ ছাড়া কোলাজেন ও জিলেটিন মাছের আঁশ দিয়ে তৈরি হয়, যা ওষুধ ও প্রসাধন সামগ্রীতে কাজে লাগে।
সূত্র : বিবিসি বাংলা।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- শেখ হাসিনার বাংলাদেশে ফেরত পাঠাবে কিনা জানাল ভারত
- নতুন পে-স্কেল নিয়ে সিদ্ধান্ত ঝুলে গেল
- শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে যা বললেন শুভেন্দু অধিকারী
- মঙ্গলবার বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ, কখন ও কিভাবে দেখবেন
- দেশের বাজারে আজ এক ভরি ২১ ক্যারেট সোনার দাম
- আগামীকাল গণপরিবহন চলবে কিনা, যা জানা গেল
- আজকের সোনার বাজারদর: ১৮ নভেম্বর ২০২৫
- আজকের সোনার বাজারদর: ১৭ নভেম্বর ২০২৫
- দেশের বাজারে আজ এক ভরি সোনার দাম
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায় ঘোষণার আগে শেখ হাসিনার অডিও বার্তা
- সারাদেশে শীতের মাঝেই বৃষ্টির আভাস
- রাত পোহালেই শেখ হাসিনার মামলার রায়: সর্বশেষ যা জানা গেল
- পে স্কেল বাস্তবায়নে কঠোর আলটিমেটাম আসছে
- তিন বছরের সর্বনিম্ন চিনির দাম
- পে-স্কেল বাস্তবায়ন নিয়ে সর্বশেষ যা জানা গেল
