আইপিএলে শেষে মুস্তাফিজদের নেতৃত্ব দেওয়ার চ্যালেঞ্জ নিয়ে একি বললেন গায়কোয়াড়

মহেন্দ্র সিং ধোনি ২০২৪ সালের আইপিএলের আগে চেন্নাই সুপার কিংসের অধিনায়কের পদ থেকে সরে দাঁড়ালেন। অভিজ্ঞ ক্রিকেটারদের ভিড়ে তরুণ ঋতুরাজ গায়কওয়াদকে অধিনায়কত্ব দেওয়া হয়। বাংলাদেশের খেলোয়াড় মুস্তাফিজুর রহমানও প্রথমবারের মতো তার অধীনে খেলেছেন। যদিও চেন্নাই শেষ পর্যন্ত প্লে অফে উঠতে পারেনি। গায়কওয়াড় প্রকাশ করলেন দলকে নেতৃত্ব দেওয়া কতটা কঠিন।
ধোনি, রবীন্দ্র জাদেজা এবং অজিঙ্কা রাহানের মতো অভিজ্ঞ ক্রিকেটারদের পথ নির্দেশ করার পাশাপাশি ম্যাচগুলিতে তরুণ ক্রিকেটারদের গাইড করার দায়িত্ব ছিল তার। গায়কওয়াদ এই কাজ দিয়ে অনেককে মুগ্ধ করেছিলেন। কিছু ক্রিকেট বিশেষজ্ঞও তাকে একজন ভালো নেতা বলে মনে করেন। এটি তার জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল,” অধিনায়কত্ব নেওয়ার পর রুথরাজ তার অনুভূতি প্রকাশ করে মন্তব্য করেছেন। তবে তিনি বিশেষজ্ঞদের পরামর্শও পেয়েছেন।
টাইমস অফ ইন্ডিয়ার সাথে একটি সাক্ষাত্কারে, চেন্নাই অধিনায়ক বলেছেন: “আমি শুরু থেকেই ভাল অনুভব করেছি (টুর্নামেন্টের) যখনই প্রয়োজন দেখা দেয়, আমি আমার সমস্ত সতীর্থদের কাছ থেকে অনেক সাহায্য পাই এবং তারা সবসময় আমাকে সমর্থন করে এটাকে আমি বলব না যে এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল কারণ তারা সবাই এটা বুঝতে পেরেছিল যে তাদের অভিজ্ঞতা সব সময়ই দলের অংশ ছিল।
ভারত জাতীয় দল কিংবা আইপিএল– ধোনিকে সবসময়ই মাঠে দল পরিচালনায় শান্ত ও সংযমী দেখা যেত। যে কারণে ‘ক্যাপ্টেন কুল’ হয়ে উঠেছেন তিনি। তার মতো রুতুরাজকেও একই রকম শান্ত এবং সংযমী মেজাজে দেখা গেছে এবারের আইপিএলে। এ নিয়ে তিনি জানান, ‘নিরপেক্ষ থাকাটা’ তিনি ধোনির কাছ থেকে শিখেছেন, যে কারণে জিতলেও তিনি খুব বেশি উত্তেজিত হন না বা হেরে গেলেও সেভাবে প্রতিক্রিয়া দেখান না।
রুতুরাজের দাবি— ‘নিরপেক্ষ থাকাটা এমন একটা বিষয়, যা আমি মাহি ভাইয়ের কাছ থেকে শিখেছি। কোনো কিছু নিয়ে খুব বেশি উত্তেজিত না হওয়া বা কোনো কিছুর জন্য হতাশ না হওয়াটাই সঠিক পদ্ধতি। অধিনায়ক থাকা বা না থাকাটা ব্যাটিং করার সময়ে প্রভাব ফেলে না। কারণ তখন আমার দৃষ্টিভঙ্গি সব সময়েই একই রকম থাকে। খুব বেশি পরিবর্তন হয় না। আগে থেকে নেতা হওয়ার জন্য পরিকল্পনা করা সম্ভব নয়। তাই দলের ভালো খেলোয়াড় হওয়া এবং দলকে সবার আগে রাখাটাই দরকার।’
উল্লেখ্য, সদ্য সমাপ্ত আইপিএলের প্লে-অফে ওঠার দৌড়ে বেশ এগিয়ে ছিল চেন্নাই। যদিও ১৪ ম্যাচে ৭ ম্যাচ জেতা এই সফলতম ফ্র্যাঞ্চাইজি পাঁচ নম্বরে থেকে আসর শেষ করে। দল কাঙ্ক্ষিত সাফল্য না পেলেও, ব্যাট হাতে আলো ছড়িয়েছেন রুতুরাজ। আসর শেষেও তিনি রান সংগ্রহে ছিলেন দুই নম্বরে। শীর্ষে থাকা বিরাট কোহলি ৭৪১ এবং রুতুরাজ করেন ৫৮৩ রান।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- বাংলাদেশকে সতর্কবার্তা পাঠাল ইরান
- পায়খানার রাস্তার লোম কাটা জায়েজ কিনা
- সহবাসের পর বীর্য বাইরে ফেললে গুনাহ হয় কি
- দেশে জ্বালানি তেলের দাম নতুন করে নির্ধারণ
- ২৪ ঘন্টার মধ্যে রেকর্ড পরিমাণ কমে গেল জ্বালানি তেলের দাম
- বাংলাদেশের বাজারে আজ ১ ভরি সোনার দাম
- কোন রক্তের গ্রুপে গরম বা শীত বেশি লাগে
- স্বর্ণের বাজারে বড় ধাক্কা, লাফিয়ে কমছে দাম
- বাংলা ১০ সিনেমায় বাস্তবেই সহবাস করতে হয়েছে নায়ক-নায়িকাদের
- অবশেষে ভারতীয় ভিসা নিয়ে এলো বড় সুখবর!
- নতুন নিষেধাজ্ঞার হুমকিতে বাংলাদেশ!
- মৃত্যুর আগে মানুষ যে স্বপ্ন বার বার দেখে
- চাকরিতে থাকা বা অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের বড় সুখবর
- অবশেষে বাংলাদেশকে সুখবর পাঠাল ভারত
- ইরানের জন্য নতুন দুঃসংবাদ