বিপিএল দিয়ে আল আমিনের টার্গেট টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ

যখন টি-টোয়েন্টি দল থেকে বাদ পড়েছিলাম, দলে একজন বোলার থাকা সত্ত্বেও আমি খেলেছি: বিপিএলের দশম আসরে চিটাগং চ্যালেঞ্জার্সের জার্সিতে প্রশিক্ষণ নেওয়া আল আমিন হোসেন এভাবেই হতাশা প্রকাশ করেছিলেন। জাতীয় দল থেকে বাদ। তবে এ নিয়ে খুব একটা আক্ষেপ নেই আল আমিনের। আগামী বিপিএলে ভালো করলেও জাতীয় দলে সুযোগ দেখছেন এই পেসার।
বিপিএলের দশম আসরে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের জার্সিতে দেখা যাবে আল আমিনকে। দশম আসরকে বেশ চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিচ্ছেন এই পেসার, ‘এই বিপিএলটা আমার জন্য একটু চ্যালেঞ্জিং। কারণ সামনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আছে এবং এই ফরম্যাটে আমার রেকর্ড অনেক ভালো। আমি দুই থেকে তিনটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলেছি। আমি বাংলাদেশের হয়ে ৪৪টি উইকেট পেয়েছি, ইকোনমিক ভালো। সুতরাং আমার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। আমাদের দলটাও খুব ভালো। লড়াই করার মতো একটা দল। এখানে যদি আমি ভালো করি তাহলে আমার জন্য ও দলের জন্য লাভ হবে। এখানে ভালো করলে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে একটা সুযোগ আসতে পারে। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি।’
বর্তমানে বাংলাদেশ দলে আছেন তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, হাসান মাহমুদ, মোস্তাফিজুর রহমানদের মতো পেসার। তানজিম হাসান সাকিবসহ বেশকিছু তরুণ বোলার আছেন পাইপলাইনে। এসবের ভীড়ে অনেকটাই আড়ালে আল আমিন। এবারের বিপিএলে সেরা পারফরম্যান্স করে আবারও নির্বাচকদের চোখে আসতে চান তিনি।
এ বিষয়ে আল আমিন বলেন, ‘হ্যাঁ, এটা তো অবশ্যই (বাড়তি কিছু করে দেখানো)। কেননা টি-টোয়েন্টির দরজা সবসময়ই খোলা। নির্বাচক যারাই আছে বা যারা এই দায়িত্বে আছে তাদের মন্তব্য শুনে এটাই মনে হয় যে টি-টোয়েন্টিতে কেউ ফিক্সড না। বাংলাদেশ দলও খুব একটা ভালো খেলছে না। টি-টোয়েন্টিতে ভেরিয়েশনের একটা বিষয় থাকে, এদিক দিয়ে এগিয়ে থাকব। আমার মনে হয়, যদি আমি ভালো করি, সর্বোচ্চ উইকেটশিকারী বোলার হই তখন আপনারা (সাংবাদিক) বলতে পারবেন যে কেন আমাকে নেওয়া হচ্ছে না। সবমিলিয়ে আমার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ।’
একই সঙ্গে বাংলাদেশ দলে বর্তমান খেলছেন এসব পেসারদের প্রশংসাও করেন আল আমিন, ‘এখন প্রতিযোগিতা অনেক বেশি। আমাদের যারা পেসার আছে তারা অনেক ভালো করছে। এখন আমি যদি চিন্তা করি ওরা ভালো করছে বলে আমি যদি বসে থাকি তাহলে আমি ওদের চেয়ে পিছিয়ে যাব। আমাকেও ওদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হবে।’
কাগজে-কলমে খুব একটা ভালো দল সাজাতে পারেনি চট্টগ্রাম। আল আমিন মনে করেন দেশি ক্রিকেটাররা সব দলে প্রায় সমান। প্রার্থক্য গড়ে দেবে বিদেশিরা, ‘আমার মনে হচ্ছে আমাদের দলের সবাই বেশ ভালো ক্রিকেটার। আমি মনে করি টি-টোয়েন্টি একদিনের খেলা, যে দল ভালো করবে সে দল এগিয়ে থাকবে। আমাদের যারা দেশি ক্রিকেটার আছে তারা মোটামুটি ১৯-২০। এক্ষেত্রে যাদের বিদেশি ক্রিকেটার বেশি থাকবে তারা এগিয়ে থাকবে। আমাদের এখনও বিদেশি ক্রিকেটার আসেনি। ওরা আসলে আসলে বোঝা যাবে আমাদের দলটা কেমন।’
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- বাংলা ৬ সিনেমায় বাস্তবেই সহবাস করতে হয়েছে নায়ক-নায়িকার
- জান্নাতি ব্যাক্তির ৩ টা রোগ লেগেই থাকে
- রেলগাড়ি থেকে ঝুলিয়ে ফেলে দেওয়া: ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী ঘটেছিল
- দেশের বাজারে কমলো জ্বালানি তেলের দাম
- সরকারি চাকরিজীবীদের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন মহার্ঘ ঘোষণা
- সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন বেতন বাড়লো সরকারি চাকরিজীবীদের
- আওয়ামী লীগের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ভারতের প্রতিক্রিয়া, দাবি দ্রুত নির্বাচনের
- ভারতের হামলায় কতজন সেনা হারিয়েছে পাকিস্তান
- পরীমণির মৃত্যুর গুজব: সত্যিটা কী!
- ৯০ হাজার প্রাণ, ১৫০ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি: পাকিস্তানের দাবি
- এএসপি পলাশকে নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করলেন তার বোন ও দুলাভাই
- কোরবানীর ঈদ কবে, জানা গেল বাংলাদেশে সরকারি ছুটি ও তারিখ
- মিশা সওদাগরকে রাস্তায় মারধর, সত্যতা নিয়ে যা জানা গেল
- আছিয়া হত্যা মামলার রায় ঘোষণা: হিটু শেখের ফাঁসি
- ড. ইউনূসের মন্তব্যে নড়ে বসল ভারত