ঠিক এই কারণে স্টার্ককের পিছনে সব টাকা উড়িয়েছে কলকাতা

আইপিএলের নিলামে তুমুল টানাহেঁচড়া চলেছে অস্ট্রেলিয়ার পেসার মিচেল স্টার্ককে নিয়ে। কলকাতা না গুজরাটে? ২০ মিনিট ধরে দুই ফ্র্যাঞ্চাইজির দর-কষাকষিতে বাড়ছিল স্টার্কের মূল্যও। শেষ পর্যন্ত আইপিএলের নিলাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ ২৪ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে স্টার্ক গেছেন কলকাতায়।
স্টার্ক ছাড়া বোলিং বিভাগে কলকাতা নাইট রাইডার্সের অনেক বড় নাম নেই। কিন্তু শুধু স্টার্ককে কিনতে কেন এত টাকা খরচ করল কেকেআর কর্তৃপক্ষ? এ নিয়ে প্রশ্নের শেষ নেই। তবে কলকাতার মেন্টর গৌতম গম্ভীর বলছেন, বিশেষ কারণে তিনি স্টার্কের জন্য অনেক টাকা খরচ করেছেন।
স্টার্ককে বোলিং কোচের দায়িত্ব দিতে চান গম্ভীর। সে কারণেই স্টার্কের পেছনে বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ হয়েছে বলে জানিয়েছেন আইপিএলে কেকেআরকে দুবার কাপ জেতান প্রাক্তন অধিনায়ক। মঙ্গলবারের নিলামের পর গম্ভীর বলেন, “স্টার্ক আমাদের এক্স ফ্যাক্টর। এ সম্পর্কে কোন সন্দেহ নেই. স্টার্ক এমন একজন বোলার যিনি শেষ ওভারের পাশাপাশি নতুন বলও করতে পারেন। একই সঙ্গে বোলিং আক্রমণের নেতৃত্ব দিতে পারেন স্টার্ক।
আরও যোগ করেন, আমাদের দুই ঘরোয়া বোলারের (ভৈভব অরোরা এবং হর্ষিত রানা) জন্য স্টার্ক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। ওরা দু’জনই খুব প্রতিভাবান। এমন একজনকে আমাদের দরকার ছিল যে মাঠে ওদের সাহায্য করতে পারবে। আমাদের হয়ে স্টার্ক ঠিক এই কাজটাই করতে পারবে। শুধু দক্ষ বোলার হিসাবেই আমরা স্টার্ককে নিইনি। ও বোলিং আক্রমণের নেতৃত্ব দিতে পারবে এবং তরুণদের প্রয়োজনীয় সাহায্য করতে পারবে। এ জন্য তো আমাদের খরচা করতেই হতো কারও পেছনে। তাই স্টার্ককে বেছে নেওয়া হয়েছে।’
কেকেআরের বোলিং আক্রমণ নিয়েও সন্তুষ্ট গম্ভীর। এ নিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমাদের দলে স্টার্ক ছাড়াও সুনীল নারাইন, মুজিব উর-রহমান, বরুণ চক্রবর্তী, গাস অ্যাটকিসন, চেতন সাকারিয়ার মতো বোলার রয়েছে। আমাদের হাতে এখন যথেষ্ট বিকল্প রয়েছে। বিভিন্ন মাঠের পিচের চরিত্র অনুযায়ী আমরা বোলিং আক্রমণ সাজাতে পারব। আমার মতে আমাদের বোলিংও এখন ব্যাটিংয়ের মতোই শক্তিশালী।’
লখনৌ সুপার জায়ান্টস ছেড়ে কেকেআর শিবিরে ফিরে আসতে পেরে খুশি গম্ভীর। কেকেআরকেই তিনি আইপিএলে নিজের দল বলে মনে করেন। গম্ভীর বলেন, ‘আমার কাছে কেকেআর শুধু একটা দল নয়। কেকেআর আমার আবেগ। সাত বছর অধিনায়ক থাকার সময় কলকাতার মানুষের কাছে প্রচুর ভালবাসা পেয়েছিলাম। নিজের কাজের প্রতি সৎ থাকার চেষ্টা করতাম সব সময়। তার প্রতিদান সমর্থকরা দিয়েছিলেন। সেটাই কেকেআর নিয়ে আমার আবেগের প্রধান কারণ। আশা করি আমরা আবার ২০১২ এবং ২০১৪ সালের স্মৃতি ফিরিয়ে আনতে পারব। মাঠে নামলেই ম্যাচ জিতব, এমন নিশ্চয়তা দেওয়া সম্ভব নয়। তবে এটুকু নিশ্চিত করতে চাই, আমরা জেতার জন্য শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত লড়াই করব।’
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- যে রক্তের গ্রুপে স্ট্রোকের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি
- দাঁত ব্রাশ করার পরও মুখে দুর্গন্ধ! জেনে নিন ৬ সমাধান
- সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বাড়ছে, সর্বনিম্ন ৪ হাজার, সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৮০০ টাকা
- শেখ হাসিনা কি লন্ডন যাচ্ছেন, যা জানা গেল
- এমন বৃষ্টি আর কতদিন চলবে, জানালো আবহাওয়া অফিস
- এবার ইরানের ওপর শক্তিশালী আঘাত করল যুক্তরাষ্ট্র!
- জাতীয় নির্বাচন নিয়ে জরিপে চমক: দেখে নিন বিএনপির অবস্থান
- একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ সিম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
- কত দিনের বাচ্চা নষ্ট করলে গুনাহ হয় না
- আবেদনের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই বাংলাদেশকে ভিসা দিবে ৬ দেশ!
- বাড়ছে ক্যানসার, যেসব লক্ষণ অবহেলা করলেই বিপদ
- কার সঙ্গে কার বিয়ে হবে—এটা কি পূর্বনির্ধারিত!
- এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলের তারিখ ঘোষণা
- এমন বৃষ্টি চলবে কতদিন! জানালো আবহাওয়া অফিস
- প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন দুঃসংবাদ