আইপিএল শুরু হাওয়ার আগে বড় ধাক্কা খেলো মুম্বই ইন্ডিয়ান্স

অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ক্যামরন গ্রিন। ভারতের বিরুদ্ধেও খেলবেন তিনি। অন্য দিকে মার্চের শেষে বা এপ্রিলের শুরু থেকে আইপিএল শুরু হওয়ার কথা। সে রকম হলে আইপিএলের প্রথম দু’সপ্তাহ শুধু ব্যাটার গ্রিনকে পাবে মুম্বই। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে তৃতীয় টেস্টেও দলের বাইরে রয়েছেন গ্রিন। দ্বিতীয় টেস্ট চলাকালীন আঙুলে লেগেছে তাঁর। সেই চোট সারেনি বলে তাঁকে দলে রাখেনি ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া। ক্যামরন গ্রিনকে নিয়ে কোনও ঝুঁকি নিতে চাইছে না ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট বোর্ডের নিয়মের কারণেই মুম্বই ইন্ডিয়ান্স তাদের প্রথম কয়েকটি ম্যাচে তাদের দলে ক্যামরন গ্রিনকে খেলাতে পারবেন না। এমন কি আইপিএলের নিলামের দিন সকালে ক্যামরন গ্রিনের বিষয়ে সব ফ্র্যাঞ্চাইজিকে ইমেল করেছিলেন বিসিসিআইয়ের সিইও হেমাঙ্গ আমিন। তিনি বলেছিলেন, ‘ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া জানিয়েছে যে ক্যামরন গ্রিনকে এ বারের আইপিএলে পাওয়া যাবে। কিন্তু যদি ভারতের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজ়ের চারটি টেস্টেই গ্রিন খেলে তা হলে শেষ টেস্ট শেষ হওয়ার পরে চার সপ্তাহ বল করতে পারবে না।’ ১৩ মার্চ শেষ হচ্ছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া চতুর্থ টেস্ট। সেই হিসাবে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত বল করতে পারবেন না গ্রিন। অবশ্য সেটা জানার পরেও গ্রিনকে কিনেছিল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স।
ভারতীয় ক্রিকেটারদের চোটের ঝুঁকি কমাতে অনেকটা ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার পথে চলতে চাইছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। রবিবার বৈঠকের পরে বিসিসিআই জানিয়েছে, যে সব ভারতীয় ক্রিকেটার বেশি চোটপ্রবণ তাঁদের দিকে নজর রাখতে হবে সংশ্লিষ্ট ফ্র্যাঞ্চাইজি ও জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমিকে। তারা ঠিক করবে, কোন ক্রিকেটারকে ক’টি ম্যাচে বিশ্রাম দেওয়া হবে। দেশের হয়ে যাতে তাঁদের পাওয়া যায় তার জন্যই এ ভাবে বিশ্রাম দিয়ে খেলাতে চাইছে বোর্ড।
বিসিসিআইয়ের নজরে প্রধান চার জন ক্রিকেটার রয়েছেন। তাঁরা হলেন, জসপ্রীত বুমরাহ, দীপক চাহার, রবীন্দ্র জাডেজা ও ওয়াশিংটন সুন্দর। এই চার ক্রিকেটার বার বার চোট পাচ্ছেন। তার ফলে এশিয়া কাপ ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সমস্যায় পড়েছে দল। সেটা যাতে না হয় তার জন্য জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমিকে বাড়তি দায়িত্ব দিয়েছে বোর্ড। সেই সঙ্গে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলিকেও নজর রাখতে হবে নিজেদের দলের ক্রিকেটারদের উপর। কারও উপর বাড়তি চাপ দেওয়া যাবে না বলে স্পষ্ট করে দিয়েছে বিসিসিআই।
বোর্ডের বৈঠকে ছিলেন বিসিসিআই সভাপতি রজার বিন্নী, সচিব জয় শাহ, প্রাক্তন নির্বাচক কমিটির প্রধান চেতন শর্মা, ভারতীয় দলের অধিনায়ক রোহিত শর্মা ও কোচ রাহুল দ্রাবিড়। সেখানেই ভারতীয় ক্রিকেটারদের খেলার ধকল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। ২০২২ সালে চোটের কারণে বেশ কয়েক জন ক্রিকেটারকে দীর্ঘ দিন জাতীয় দলের হয়ে খেলতে পারেননি। সেটা আর পুনরাবৃত্তি ঘটাতে চাইছে না ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- কপালে কালো দাগ হওয়া কিসের লক্ষণ
- সুদানে বিমান হামলায় নিহত ৪০ আমিরাতি ভাড়াটে সেনা
- দেশের বাজারে আজ এক ভরি সোনার দাম
- নতুন প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে আসছে আওয়ামী লীগ
- বাংলাদেশ বনাম কোরিয়া, লাইভ দেখবেন যেভাবে
- হাত-পায়ের এই ৭ লক্ষণ কিডনি নষ্টের ইঙ্গিত
- তদন্তে মিথ্যা প্রমাণিত: বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা বাদ আনিসার
- আওয়ামী লীগ নেতাদের আশ্রয় নিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে মমতা
- ৮০ মিনিটে কোরিয়ার বিপক্ষে ১-৩ গোলে পিছিয়ে বাংলাদেশ
- ৯০ মিনিটে কোরিয়ার বিপক্ষে ১-৬ গোলে হারল বাংলাদেশ
- ৯০ বছর ধরে হাতুড়ির বদলে গ্রেনেড ব্যবহার!
- শেষ হল বাংলাদেশ বনাম তিমুর লেস্তে ম্যাচ, দেখে নিন ফলাফল
- বাংলাদেশে আজ এক ভরি ১৮, ২১, ২২ ক্যারেট সোনার দাম
- দুটি লক্ষণ দেখলে বুঝবেন সন্তানের উপর বদনজর পড়ছে
- সিজারে সন্তান নিলে কি জান্নাত মিলবে না