টি-২০ বিশ্বকাপ থেকে মাহমুদউল্লাহকে বাদ দিয়ে শক্তিশালী দল ঘোষণা করলো বাংলাদেশ

তিনি কি বিশ্বকাপ দলে থাকবেন? ক্রিকেট বোর্ড জোর দিয়ে বলছে রিয়াদ তার শেষ টি-টোয়েন্টি খেলেছে। তিন নির্বাচক, মিনহাজুল আবেদীন, হাবিবুল বাশার এবং আবদুর রাজ্জাক, ১৫ সদস্যের বিশ্বকাপ দলে ১২১ ম্যাচ খেলা সাবেক অধিনায়ককে ধরে রাখার জন্য একটি জোটে রয়েছেন।
নির্বাচকরা মাহমুদউল্লাহর পরিবর্তে তরুণদের খেলতে চান। মিডল-অর্ডার ব্যাটসম্যানদের কোচের গুডবুকে না থাকার যুক্তি স্লো-স্ট্রাইকিং দলের উপর চাপ বাড়ায়।
কার অনাকাঙ্ক্ষিত ইনজুরি কিংবা সিলেকশন প্যানেলের স্থান পরিবর্তন ছাড়া ১৪ সেপ্টেম্বরের বিশ্বকাপ দলে মাহমুদুল্লাহ না থাকা প্রায় নিশ্চিত। একদিকে স্লো স্ট্রাইক রেটের কারণে যখন রিয়াদ বাদ পড়ার কালো তালিকায়। তখন কেউ কেউ আবার টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে পুনর্জনমের অপেক্ষায়। পরিসংখ্যানের আর পারফরম্যান্সের গ্র্যাফ দেখার যেন কেউ নেই। যে দুই ক্রিকেটারের ব্যাপারে ক্রিকেট বোর্ডের প্রেম অনেক বেশি।
তাদের একটু হাইলাইটস দেখি ক্যারিয়ারের তাহলে অবাক হতে হয়। খেলাটা টি-টোয়েন্টি এবং সেই টি-টোয়েন্টিতে সবশেষ ১০ ইনিংসে নাঈম শেখের স্ট্রাইকরেট ৮১। তাকে আমরা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বিবেচনা করছি। এবং তিনি দলভুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছেন। আর নাজমুল শান্ত 104 স্ট্রাইক রেট নিয়ে তিনিও মোটামুটি নিঃশ্বাস ফেলছেন সিলেকশন প্যানেলের গাড়ে।
অথচ কদিন আগে বিসিবির বক্তব্য ছিল অনেকটা এমন বিশ্বকাপে গতানুগতিক নয় নতুন বাংলাদেশকে দেখতে চাই ম্যানেজমেন্ট। ’’শুধু এক টিম নিয়ে, ১৫-২০ ছেলেকে নিয়ে খেলার কথা চিন্তাভাবনা বাদ দিতে হবে। প্রতিটা ফরমেটে ৪-৫ জন নতুন ক্রিকেটারকে খেলাতে হবে। এবং তাদের তৈরি করতে হবে এমনটাই জানান বিসিবি বস পাপন।’’
সেই ব্যাকাপের কথা মুখে শোনা গেলোও বাস্তবে দেখা মেলে না। দেখা মেলে শুধুমাত্র ব্যর্থ যারা নাইম শান্তর মতো। ধারাবাহিক ব্যর্থ নাঈম আর নাজমুল শান্ত যখন সিলেকশনের সেরা পছন্দের লিস্টে চলে আসেন তখন হতাশারাও হতাশ হয়। দুজনের মধ্যে অন্তত একজন ফিফটিন মেম্বার স্কোয়াডে ঢুকে যাচ্ছেন সেটা নাকি ওপেন সিক্রেট। প্রশ্নটা হল সেখানেই অস্ট্রেলিয়ার কন্ডিশনে তারা কোন বিবেচনায় কোথায় পারফর্ম করে শান্ত আর নাঈম নিজেদের প্রমাণ করেছেন। দল নির্বাচনে সত্যিকারে ভিত্তিতে তাহলে কি।
বিশ্বকাপের দলে আন্ডার পারফর্মার দুই ক্রিকেটার কে বিবেচনায় রাখা পুরো প্রক্রিয়াটি বিতর্কিত শুধু করেনা সিলেকশনের মানকে প্রশ্নবিদ্ধ করে বরাবরের মতোই।
তাহলে সম্ভাব্য স্কোয়াড দাঁড়ায়: লিটন দাস, মেহেদি হাসান মিরাজ, সাব্বির রহমান, সৌম্য সরকার/ নাইম শেখ/ নাজমুল হোসেন শান্ত, সাকিব আল হাসান, আফিফ হোসেন ধ্রুব, ইয়াসির আলি রাব্বি, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, নুরুল হাসান সোহান, শেখ মেহেদি হাসান, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, নাসুম আহমেদ ও এবাদত হোসেন/ শরিফুল ইসলাম/ হাসান মাহমুদ।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ: বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান, মোবাইলে যেভাবে দেখবেন
- সরকারি কর্মচারীদের বেতন কত হওয়া উচিত: যা জানা গেল
- নতুন পে-স্কেলে সরকারি বেতন কত বাড়ছে: যা জানা গেল
- আজকের টাকার রেট: ডলার, রিয়াল ও রিংগিতের বিনিময় হার
- বাংলাদেশে প্রথমবার MVNO সিম চালু করতে যাচ্ছে বিটিসিএল
- বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: আজকের একাদশে চমক
- দেশের বাজারে ইতিহাসের সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হচ্ছে সোনা
- বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং রানের টার্গেট দিল আফগানিস্তান
- পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের একীভূতকরণ: গ্রাহকের টাকা কতটা সুরক্ষিত
- নতুন পে-স্কেলে বেতন বাড়বে যে হারে: মার্চ-এপ্রিলেই কার্যকর
- বিয়ের সাজে মামা দরজায় অনশনে ভাগ্নী
- দেশের বাজারে আজ এক ভরি ১৮, ২১, ২২ ক্যারেট সোনার দাম
- ঢাকায় ধরা পড়া হারুনকে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠালো কারা
- আজ বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান ম্যাচ: মোবাইলে যেভাবে দেখবেন
- আজ এক ভরি ১৮, ২১, ২২ ক্যারেট সোনার দাম