আইসিসির দেয়া খুশির খবর বাংলাদেশের জন্য তা বিশাল দু:সংবাদ

তবে চার বছরের এই চক্রে সবচেয়ে বেশি ওয়ানডে ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশই। সব মিলিয়ে ৫৯ টি ওয়ানডে ম্যাচ খেলবে টাইগাররা। এছাড়া টাইগারদের টি-টোয়েন্টি ম্যাচ সংখ্যা ৫১ টি। সবমিলিয়ে এই চার বছর ১৪৪ টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলবে টিম বাংলাদেশ।
যা ওয়েস্ট ইন্ডিজের ১৪৬ টি ম্যাচের পর সর্বোচ্চ। অর্থাৎ সামনের বছরগুলোতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বেশ ব্যস্ত সময় কাটাবে টাইগাররা। সেই ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হবে ক্রিকেটারদের ফিট রাখা। অন্যান্য দলগুলো এত বেশি খেলায় অভ্যস্ত হলেও বাংলাদেশ কখনো এর আগে এত বেশি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেনি। ফলে ক্রিকেটারদের এ ধরনের চাপ নিতে সমস্যা হবে এটাই স্বাভাবিক।
তাছাড়া বাংলাদেশের ওয়ানডে এবং টি টোয়েন্টি দল প্রায় একই। সেই হিসেব করলে চার বছরে প্রায় ১১০ টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলবে সাদা বলের ক্রিকেটাররা। আবার কিছু কিছু ক্রিকেটাররা তিন ফরমেটেই খেলেন তাদের জন্য ব্যাপারটি আরো জটিল হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে পরিস্থিতি অনুযায়ী ক্রিকেটারদের বিশ্রাম দিয়ে না খেলালে বেশ বিপদে পড়বে দল। দেখা যাবে হয়তো অধিকাংশ গুরুত্বপূর্ণ সিরিজেই পূর্ণশক্তির দল পাবে না বাংলাদেশ। তবে বিশ্রাম দেওয়ার রীতিটা বাংলাদেশে প্রায় নেই বললেই হয়।
যেখানে অন্যান্য সবগুলো দেশ ছোট দলগুলোর বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেটারদের বিশ্রাম দিয়ে থাকেন সেইখানে বোধহয় একমাত্র ব্যতিক্রম বাংলাদেশ। উদাহরণ হিসেবে সামনের জিম্বাবুয়ের সফরটি নেওয়া যেতে পারে। জিম্বাবুয়ের বর্তমান ওয়ানডে দলটির অবস্থা সবারই জানা। সিঙ্গাপুর, পাপুয়া নিউগিনির মত দল গুলোর সাথেও জিততে ঘাম ঝরাতে হয় জিম্বাবুয়েনদের। এই দলের বিপক্ষেই কিনা পূর্ণ শক্তির দল পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ।
এই সিরিজের পরই এশিয়া কাপ এবং টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। যদি এই সিরিজ খেলতে গিয়ে কোনো ক্রিকেটার ইনজুরিতে পড়ে। এবং এশিয়া কাপ কিংবা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যায় তাহলে এর দায়টা কে নিবে? তবে আগের তুলনায় এখন কিছুটা হলেও বিশ্রাম দেওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক দেখা যাচ্ছে টিম ম্যানেজমেন্টকে। প্রযুক্তির সাহায্যে ক্রিকেটারদের ফিটনেস এবং বডি কন্ডিশনের উপর নজর রাখছে ম্যানেজমেন্ট।
কারো ফিটনেস কিংবা শরীরের উপর চাপ বেশি পড়ে গেলে তাকে তৎক্ষণাৎ বিশ্রাম দেওয়া হবে বলেও সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছে ম্যানেজমেন্ট। তবে ভবিষ্যতের ঠাসা আন্তর্জাতিক সূচির মধ্যে ফিট ক্রিকেটারদেরও ছোট দলগুলোর বিপক্ষে বিশ্রাম দেওয়ার চিন্তা করতেই হবে ম্যানেজমেন্টকে। তা না হলে গুরুত্বপূর্ণ সিরিজ গুলোতে কখনোই পূর্ণশক্তির দল পাবে না বাংলাদেশ।
কারো না কারো ইনজুরি হয়তো লেগেই থাকবে। বাংলাদেশের এত বেশি খেলা সমর্থক হিসেবে খুশির জোয়ার নিয়ে আসলেও। কিছুটা চিন্তার ভাজ ও নিয়ে এসেছে, ম্যানেজমেন্ট সঠিক সময়ে ক্রিকেটারদের বিশ্রাম দিতে না পারলে যে বড্ড বিপদে পড়বে বাংলাদেশ।
আপনার ন্য নির্বািত নিউজ
- অনড় জামায়াত-বিএনপি-এনসিপি: সেনাপ্রধানের শঙ্কা বাস্তব রূপ নিচ্ছে
- কমে গেল পেঁয়াজের দাম
- রাজনীতিতে উত্তেজনা, সেনাপ্রধানের শঙ্কা সত্যি হচ্ছে
- যেসব রোগের জন্য ডাবের পানি বিষের সমান
- শিক্ষক ভাতা বাড়ছে ১৫০০ টাকা, তবু অসন্তোষ
- বিভিন্ন দেশের আজকের টাকার রেট (১৮ আগস্ট)
- রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ, রাজনীতিতে তোলপাড়
- আজ ১৮, ২১, ২২ ক্যারেট এক ভরি স্বর্ণের দাম
- এই ৫ লক্ষণ দেখলেই বুঝবেন কিডনিতে ক্যান্সার হয়েছে
- পেছালো টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি
- ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রিন্টিং বন্ধ, মিলবে শুধু ডিজিটাল
- বিয়ে কি আল্লাহর পক্ষ থেকে আগেই নির্ধারিত
- বন্যার পূর্বাভাস: রোববার ৮ জেলা প্লাবিত হতে পারে
- অসমাপ্ত আত্মজীবনী লিখেছেন জাবেদ পাটোয়ারী: নতুন তথ্য
- আজকের স্বর্ণের দাম: ভরিতে কমেছে ১,০০০ টাকা