বিপিএলে প্রথম শিরোপার স্বাদ পাবেন মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ?

দেশের ক্রিকেটের বড় দুই নাম তারা। ক্রিকেট মাঠের বাইরেও তাদের রয়েছে আত্মীয়তার সম্পর্ক। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার পরও দেশের ক্রিকেট লিগে (বিপিএল) মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াজের কদর কমেনি। অভিজ্ঞতার পাশাপাশি তারা নেতৃত্বের গুণাবলী এবং শক্তিশালী ব্যাটিংয়ের জন্য পরিচিত। যেকোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি এমন খেলোয়াড় চায়!
পরিসংখ্যান দেখায় যে বিপিএল পর্বে দুজনই সম্পূর্ণ দুর্ভাগা। দশ মৌসুমে আটবার দল পরিবর্তন করলেও ঘরোয়া ক্রিকেটে সবচেয়ে বড় ট্রফি জিততে পারেননি মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহ। তারা বেশ কয়েকবার অধিনায়কও ছিলেন। তবে মুশফিকের তুলনায় মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের দল খুব একটা সাফল্য পায়নি।
মাশরাফি বিন মুর্তজা, সাকিব আল হাসান এবং তামিম ইকবাল শিরোপা জিতলেও পঞ্চপান্ডবের মধ্যে মুশফিকুর রহিম এবং মাহমুদুল্লাহ রিয়াজ বিপিএল শিরোপা জিততে পারেননি। ফরচুন বরিশাল কাগজে কলমে শক্তিশালী দল। এলিমিনেটর এবং কোয়ালিফায়ারের ম্যাচে দারুণ জয় নিয়ে ফাইনালে এসেছে তারা।
২০১২ সালে বিপিএলের অভিষেক আসরে দুরন্ত রাজশাহীতে ছিলেন মুশফিকুর রহিম। এরপর ২০১৩ এবং ২০১৫ সালে ছিলেন সিলেটে। সিলেট রয়্যালস এবং সিলেট সুপার সিক্সার্স নামে খেলেও নিজের ভাগ্য বদল করা হয়নি মুশফিকের। এরপর ২০১৬ সালের বরিশাল বুলসে এসেছেন। এসময় পর্যন্ত শিরোপা পেয়েছিল ঢাকা এবং কুমিল্লা ফ্র্যাঞ্চাইজ।
২০১৭ সালে মুশফিক আবার ফিরে যান রাজশাহীতে। ২০১৯ সালে পা রাখেন চট্টগ্রাম ভাইকিংসের ডেরায়। ২০১৯-২০ বিপিএল এবং ২০২২ বিপিএলে মুশফিক ছিলেন খুলনা টাইগার্সের অংশ। ২০২৩ সালে আবার ফিরে যান সিলেটে। সেবারই শিরোপার সবচেয়ে কাছে গিয়েছেন মুশি। যদিও ফাইনালে কুমিল্লার কাছে হারতে হয়েছে তাকে। মাঝে ২০২০-২১ সালে বঙ্গবন্ধু টি-২০ কাপে ছিলেন বেক্সিমকো ঢাকায়। সেখানেও ব্যর্থ হয়েছিলেন মুশফিক।
অন্যদিকে মাহমুদউল্লাহ ২০১২ এবং ২০১৩ মৌসুম খেলেছেন চিটাগাং কিংসের জার্সিতে। এরপর ২০১৫ বিপিএল বরিশাল বুলসে কাটিয়ে তিন মৌসুমের জন্য চলে যান খুলনায়। ২০১৯-২০ মৌসুমে আবার এসেছিলেন চট্টগ্রামে। এরপর ২০২২ সালে মিনিস্টার গ্রুপ ঢাকায়। সবশেষ দুই আসর আবার খেলছেন ফরচুন বরিশালের হয়ে। তবে এরবার দল বদলেও শিরোপার স্বাদ পাওয়া হয়নি রিয়াদের।
মিরপুরের শের-ই বাংলা স্টেডিয়ামে আজ সন্ধ্যায় নিজেদের এই অতৃপ্তি মোচনের জন্য মাঠে নামবেন দেশি ক্রিকেটের দুই বড় নাম। তবে তাদের প্রতিপক্ষটাও বেশ শক্ত। খেলতে হবে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের বিপক্ষে। যেখানে কোচ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন এবং অধিনায়ক লিটন দাস দুজনেই নামবেন ফাইনালে শতভাগ জয়ের রেকর্ড নিয়ে।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- বাংলা ৬ সিনেমায় বাস্তবেই সহবাস করতে হয়েছে নায়ক-নায়িকার
- আলোচিত সেই বাবা-মেয়েকে নিয়ে বেড়িয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
- হঠাৎ হামলা! পাকিস্তানের মিসাইলে কাঁপলো ভারতের ১৫ শহর
- বাংলাদেশকে চিঠি দিয়ে যা চাইলো ডোনাল্ড ট্রাম্প
- পাকিস্তানের বিপক্ষে যুদ্ধে কত সৈন্য হারিয়েছে স্বীকার করল ভারত
- বাংলাদেশে ঈদুল আজহার তারিখ ঘোষণা : সরকারি ছুটি মিলবে কত দিন
- এক বিছানায় দুই স্ত্রী নিয়ে থাকলে ইসলাম কী বলে
- দেশের বাজারে কমলো জ্বালানি তেলের দাম
- আওয়ামী লীগের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে ভারতের প্রতিক্রিয়া, দাবি দ্রুত নির্বাচনের
- ভারতের হামলায় কতজন সেনা হারিয়েছে পাকিস্তান
- কাশ্মীরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ: পাকিস্তানের দাবি, ৫০ ভারতীয় সেনা নিহত
- আবদুল হামিদের দেশত্যাগ ঘিরে তোলপাড়, কী বলছে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের পথে! কী বলছে সরকার
- এএসপি পলাশকে নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করলেন তার বোন ও দুলাভাই
- তৈরি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’ আঘাত আনবে বাংলাদেশের যে এলাকায়