ট্রাম্প নাকি কমলা, কে জিতবেন! ভোটের আগেই জানালেন মার্কিন জ্যোতিষী
৫ নভেম্বর মঙ্গলবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ভোটগ্রহণের আগেই ৬৮ মিলিয়ন অর্থাৎ প্রায় ৬ কোটি ৮০ লাখ মার্কিন ভোটার আগাম ভোট দিয়েছেন। বিভিন্ন জনমত জরিপের ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং কমলা হ্যারিস উভয়েই জয়ের জন্য সমানতালে এগিয়ে আছেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটের পরিবর্তে ইলেকটোরাল কলেজ পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। এ পদ্ধতিতে ৫০টি অঙ্গরাজ্য থেকে ৫৩৮ জন ইলেক্টর নির্বাচিত হন, যারা নির্ধারণ করেন প্রেসিডেন্ট কে হবেন। প্রতিটি অঙ্গরাজ্যে নির্দিষ্ট সংখ্যক ইলেকটর থাকে এবং সেই রাজ্যে যে প্রার্থী সর্বোচ্চ ভোট পান, তার পক্ষেই যায় সব ইলেকটোরাল ভোট।
এবারের নির্বাচনে কমলা হ্যারিস এবং ট্রাম্পের জয় পরাজয় নির্ভর করছে সাতটি সুইং স্টেটের ভোটের উপর, যেগুলি হল পেনসিলভেনিয়া, জর্জিয়া, নর্থ ক্যারোলিনা, মিশিগান, অ্যারিজোনা, উইসকনসিন ও নেভাদা। এসব রাজ্যে কৃষ্ণাঙ্গ ভোটারদের মধ্যে কমলা হ্যারিসের জনপ্রিয়তা বজায় থাকলেও রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্পও শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছেন।
এখনও বলা যাচ্ছে না, যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে কে হবেন—ডোনাল্ড ট্রাম্প নাকি কমলা হ্যারিস। তবে মার্কিন জ্যোতিষী অ্যালান লিচম্যান ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, আগামী মঙ্গলবার রাতে কমলা হ্যারিস ট্রাম্পকে হারাবেন। লিচম্যান ১৯৮৪ সাল থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করে আসছেন এবং তার পূর্বাভাসগুলোর অধিকাংশই সঠিক প্রমাণিত হয়েছে।
লিচম্যানের মতে, ২০১৬ সালের নির্বাচনে তিনি সঠিকভাবে বলেছিলেন, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হবেন, যদিও তখন হিলারি ক্লিন্টন ছিলেন তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী। ২০২০ সালের নির্বাচনে লিচম্যান জানিয়েছিলেন, বাইডেন ট্রাম্পকে হারাবেন। তিনি তার ভবিষ্যদ্বাণী করতে বেশ কিছু সূচক ব্যবহার করেন, যেমন মধ্যবর্তী নির্বাচনে কোন দল এগিয়ে আছে। ২০২২ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট পার্টি ভালো পারফর্ম করেছিল, তবে তারা কংগ্রেসের নিম্নকক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি, যা তাদের জন্য একটি নেতিবাচক সূচক।
লিচম্যান আরও বলেন, প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সাধারণত ধারাবাহিকতার ভিত্তিতে চলে। বাইডেনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়ানো এই ধারাবাহিকতার একটি পরিবর্তন। যদিও সাম্প্রতিক সামাজিক অস্থিরতা এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও তার ভবিষ্যদ্বাণীতে প্রভাব ফেলছে।
অতএব, একদল বিপক্ষে থাকার পরও লিচম্যানের বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, তার দশটি সূচকের মধ্যে আটটি কমলা হ্যারিসের পক্ষে এবং মাত্র দুটি ট্রাম্পের পক্ষে। তিনি বলছেন, গত সেপ্টেম্বর মাসে যে অবস্থান নিয়েছিলেন, তা এখনও পরিবর্তিত হয়নি। তাহলে কি কমলা হ্যারিস প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছেন? নির্বাচন শেষে সেই উত্তর পাওয়া যাবে।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- নতুন পে-স্কেলে বড় পরিবর্তন: ১২ গ্রেড, সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৪০ হাজার
- বিএনপির ঘোষিত প্রার্থী তালিকা থেকে বাদ পড়ছেন ৩০ জন
- ফেব্রুয়ারির আগে পে স্কেল সম্ভব: অর্থ উপদেষ্টা যা বললেন
- সূর্য ডোবার পর আর উঠবে না ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত!
- ৩ টি লক্ষণ থাকলে কখনো সন্তান হবে না
- মনোনয়ন বিদ্রোহ: ৪০ আসনে প্রার্থী বদলাচ্ছে বিএনপি!
- পে স্কেল নিয়ে পে কমিশন থেকে বড় দুঃসংবাদ
- নতুন পে স্কেল কার্যকর কবে! বৈঠকে সচিবদের গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা
- বাংলাদেশের ভূমিকম্পের রেড জোন যেসব এলাকা
- মুঠোফোনে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা চালু করুন এক ক্লিকে
- সচিবদের সঙ্গে পে কমিশনের বৈঠক শেষ, মিললো সুখবর
- নরসিংদীর মাধবদী যে কারনে ৯ মাত্রার ভূমিকম্পের কেন্দ্র হলো
- পে স্কেল নিয়ে সুখবর: জট খুলছে বেতন কাঠামোর
- রাইজিং স্টারস ফাইনাল: বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান, যেভাবে দেখবেন
- বিএনপির ৪০ আসনে প্রার্থী রদবদল চূড়ান্ত!
