লটারিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তি শুরু কবে থেকে
লটারিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তির তারিখ ঘোষণা: ১৯ ডিসেম্বর থেকে শুরু, শেষ ৩০ ডিসেম্বর
নিজস্ব প্রতিবেদক: সারাদেশের সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তি প্রক্রিয়া আগামী ১৯ ডিসেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) ১১ ডিসেম্বর এক আদেশে জানিয়েছে যে, ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে এন্ট্রি/প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শূন্য আসনে ভর্তির এই কার্যক্রম শেষ হবে ৩০ ডিসেম্বর।
ভর্তি ও অপেক্ষমাণ তালিকার সময়সূচি
ডিজিটাল লটারি অনুষ্ঠান পরবর্তী শিক্ষার্থীদের নির্বাচিত তালিকা এবং প্রথম ও দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ তালিকা ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে প্রেরণ করা হয়েছে। ভর্তির সময়সূচি নিম্নরূপ:
| নির্বাচিত তালিকা | ১৯ থেকে ২১ ডিসেম্বর |
| প্রথম অপেক্ষমাণ তালিকা | ২২ থেকে ২৪ ডিসেম্বর (নির্বাচিত তালিকা থেকে আসন শূন্য থাকলে) |
| দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ তালিকা | ২৭ থেকে ৩০ ডিসেম্বর (প্রথম অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে আসন শূন্য থাকলে) |
গুরুত্বপূর্ণ: আবশ্যিকভাবে ভর্তির সকল কার্যক্রম ৩০ ডিসেম্বর তারিখের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে।
ভর্তি গ্রহণের ক্ষেত্রে অনুসরণীয় ৭টি নির্দেশনা
ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তি গ্রহণের সময় স্কুল কর্তৃপক্ষকে আবশ্যিকভাবে নিম্নলিখিত ৭টি বিষয় অনুসরণ করতে হবে:
১. তালিকা যাচাই: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের https://gsa.teletalk.com.bd লিংকে প্রবেশ করে User ID ও Password দিয়ে লগইন করে তালিকা ডাউনলোড করতে হবে। এই লিংক থেকে আবেদনকারীর তথ্য যাচাই করা যাবে। যদি কোনো আবেদনকারী তথ্য পরিবর্তন করে একাধিকবার আবেদন করে থাকে, তবে ডিজিটাল লটারিতে তার নির্বাচন বাতিল বলে গণ্য হবে। সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তাদের ওয়েবসাইট ও নোটিশ বোর্ডে নির্বাচিত এবং অপেক্ষমাণ তালিকা প্রদর্শন করবে।
২. কাগজপত্র যাচাই: ভর্তিকালীন নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের কাগজপত্র পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই করতে হবে।
৩. মূল কপি পরীক্ষা: শিক্ষার্থীর জন্ম সনদের মূল কপি, জন্ম সনদের অনলাইন কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অনলাইনে যাচাই করতে হবে) এবং পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের মূল কপি ভালোভাবে দেখতে হবে।
৪. মিথ্যা তথ্য বাতিল: মিথ্যা তথ্য প্রদানের মাধ্যমে কোনো শিক্ষার্থী নির্বাচিত হয়ে থাকলে (যাচাই সাপেক্ষে) তাকে ভর্তি করা যাবে না।
৫. কোটাসমূহের অনুসরণ: সর্বশেষ ভর্তি নীতিমালায় নির্দেশিত সকল কোটাসমূহের নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের কোটা সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র যথাযথভাবে যাচাই করতে হবে। নির্বাচিত তালিকা থেকে কোটার আসন পূরণ না হলে পর্যায়ক্রমে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে আসন পূরণ করতে হবে। কোনোভাবেই আসন শূন্য রাখা যাবে না।
৬. নীতিমালা অনুসরণ: শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক সর্বশেষ জারিকৃত ভর্তি নীতিমালা অনুযায়ী ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে।
৭. আইন লঙ্ঘন: নির্দেশনা অনুসরণ না করে বিধিবহির্ভূতভাবে কোনো শিক্ষার্থী ভর্তি করা হলে এবং পরবর্তীতে তা প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রধান দায়ী থাকবেন।
সোহাগ/
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- নবম পে-স্কেল: ৯০% পর্যন্ত বেতন বৃদ্ধির সুপারিশ, আগামী সপ্তাহেই চূড়ান্ত রিপোর্ট!
- পে-স্কেল নিয়ে সবশেষ ঘোষণা: যা জানা গেল
- পে-স্কেল নিয়ে উত্তেজনা: সবশেষ পরিস্থিতি কি?
- আজকের স্বর্ণের বাজারদর: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫
- ওসমান হাদির সবশেষ অবস্থা জানালেন চিকিৎসক
- আজকের সোনার বাজারদর: ১২ ডিসেম্বর ২০২৫
- পে-স্কেল নিয়ে সর্বশেষ সুখবর যা জানা গেল
- ওসমান হাদী গুলিবিদ্ধ : সিসিটিভি ফুটেজে যা মিললো
- হাদির ওপর হামলা কারছে কে, জানালেন আইজিপি
- আজকের সকল টাকার রেট: ১২ ডিসেম্বর ২০২৫
- জানা গেল হাদির ওপর হামলাকারীকে নিয়ে আঁতকে ওঠার মতো তথ্য
- ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ: যা জানা গেলো
- নির্বাচনের আগে পে-স্কেলের গেজেট নিয়ে চরম অনিশ্চয়তা
- শনি ও রোববার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
- বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান, যেভাবে দেখবেন
