বাংলাদেশের সাথে ম্যাচের আগে চরম দুঃসংবাদ পেল পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে বড় ধাক্কা খেয়েছে চলতি বিশ্বকাপে বার বার হারতে থাকা পাকিস্তান। এই বিশ্বকাপে পাকিস্তানের সময়টা ভালো যাচ্ছে না কোন ভাবেই। এর মধ্যে আরো একটি বড় দুঃসংবাদ পেয়েছেন তারা। পাকিস্তানের বিশ্বকাপের প্রধান নির্বাচক পদত্যাগ করেছেন।
পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) নিবন্ধিত একটি খেলোয়াড়দের ব্যবস্থাপনা কোম্পানিতে প্রধান নির্বাচক ইনজামামের শেয়ার আছে। এই কারণেই খেলোয়াড় বাছাইয়ে স্বার্থের দ্বন্দ্বের অভিযোগে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক। সোমবার (৩০ অক্টোবর) পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডে (পিসিবি) পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। পিসিবির একজন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিজের পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করে ইনজামাম বলেন, ‘পিসিবি থেকে আমাকে ফোন করা হয়েছিল। বোর্ডের সংবিধান অনুযায়ী, স্বার্থ সংঘাতের কথা বলেছে। আমার নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। আর তাই আমার মনে হয়েছে, পদত্যাগ করাই উত্তম সিদ্ধান্ত। আমি বোর্ডকে বলেছি, আমার কোন এজেন্ট কোম্পানির সঙ্গে সম্পর্ক নেই। তাদের তদন্ত করতে বলেছি।’
ইতোমধ্যেই পিসিবি পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। পিসিবির পক্ষ থেকে বিবৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন এবং সুপারিশ বোর্ডের নীতি-নির্ধারকদের কাছে পেশ করবেন।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য সুখবর
- এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়ার বর্তমান অবস্থা
- নবম বেতন কাঠামো আসছে ৩ ধাপে, সুবিধা শুরু ২০২৬ সালের জানুয়ারি থেকে
- নবম পে স্কেল: পর্দার আড়ালে উচ্চপর্যায়ের তৎপরতা, চূড়ান্ত কাঠামো নিয়ে গোপন প্রস্তুতি
- পে স্কেল ডেডলাইন শেষ, কর্মচারীদের আন্দোলন নিয়ে যা বলছে কমিশন
- ব্রাজিল বনাম বাংলাদেশ: লাতিন বাংলা সুপার কাপের পূর্ণাঙ্গ সময়সূচি ঘোষণা
- পে-স্কেল চূড়ান্তের পথে: 'আকাশচুম্বী নয়, বাস্তবসম্মত বেতন কাঠামো'র সুপারিশ
- বিমানবন্দরে তারেক রহমানের ভিডিও, যা জানা গেল
- পে-স্কেল নিয়ে অচিরেই চূড়ান্ত সুপারিশ
- ৭০ সচিবের মতামত চূড়ান্ত: নবম পে-স্কেলের সুপারিশ আসছে ডিসেম্বরে
- টিউলিপের কারণেই দেশে আসতে পারছেন না তারেক রহমান
- আজকের সোনার বাজারদর: ৩ ডিসেম্বর ২০২৫
- খালেদা জিয়ার সর্বশেষ অবস্থার নিয়ে যা জানাল বিএনপি
- নবম পে স্কেল নিয়ে অনিশ্চয়তা: সর্বশেষ যা জানা গেলো
- তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে যে তথ্য দিলেন মির্জা ফখরুল
