অবিশ্বাস্য: অনবরত ম্যাচ হারার পরও ক্রিকেটারদের সুখবর দিল বিসিবি

বিসিবি সভাপতির প্রতিষ্ঠিত ওয়ার্কিং কমিটিও ঈদের পর বোর্ডের সংশ্লিষ্ট বিভাগের সঙ্গে বৈঠক করে অন্যান্য কাজের ব্যবস্থা করবে। কিছুদিন আগে টেস্ট স্ট্যাটাস পাওয়ার ২২ বছর পূর্ণ হলো বাংলাদেশ। কিন্তু এই সংস্করণে তারা এখনও প্রত্যাশিত উচ্চতার কাছাকাছি আসতে পারেনি। সামগ্রিক চিত্র সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সের মতোই করুণ।
গত জানুয়ারিতে নিউজিল্যান্ড সফরে মাউন্ট মাঙ্গানুই ট্রায়ালে অবিস্মরণীয় জয়ের পর শোনা গেল টেস্ট ক্রিকেটে পরিবর্তনের গান। কিন্তু সেই জয়ের বিশ্বাস অব্যাহত রাখার আশা পূরণ করতে পারেনি বাংলাদেশ। নিউজিল্যান্ডে পরের টেস্টে, তারপর দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে দুই টেস্টে বাজেভাবে হেরেছে।
দেশে ফিরে তুলনামূলক বেশ দুর্বল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে একটি টেস্ট ড্র করতে পারলেও পরের টেস্টে আবার হারতে হয়েছে। এরপর চলতি ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরেও জুটেছে দুই টেস্টে হার। সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ১৩৪ টেস্ট খেলে ১০০টিই হেরে টেস্ট ইতিহাসে দ্রুততম হারের সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ। ২২ বছরে জয় মোটে ১৬টি। এর মধ্যে ৮টি জয়ই আবার জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে।
বিসিবি নানা সময়ে টেস্ট নিয়ে বিভিন্নরকম আশার কথা বললেও বাস্তবতা এখন উপলব্ধি করতে পারছে বলেই মনে হচ্ছে। বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান গত কয়েক মাসে বেশ কবার সরাসরিই বলেছেন, টেস্টে ভালো দল নয় বাংলাদেশ।
বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান জালাল ইউনুস বৃহস্পতিবার সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বললেন, টেস্টে উন্নতির পথ খুঁজছেন তারা।
“টেস্টে আমরা সেভাবে পারফর্ম করছি না। দক্ষিণ আফ্রিকায় ভালো করতে পারিনি, ওয়েস্ট ইন্ডিজেও পারিনি। এটা নিয়ে আমরা অনেক চিন্তিত। সভাপতি সাহেব ওয়ার্কিং গ্রুপ করেছেন। সবাইকেই এটা নিয়ে ভাবতে হবে। ক্রিকেট অপারেশন্স, গেম ডেভেলপমেন্ট, হাই পারফরম্যান্স, এইজ গ্রুপ কমিটির চেয়ারম্যান, মিলে আমরা মিটিংয়ে বসব। হয়তো ঈদের পরপরই।”
“দীর্ঘমেয়াদী একটা পরিকল্পনা করতে হবে। টেস্টে কীভাবে আরও ভালো করা যায়, টেস্ট খেলোয়াড়দের জন্য কী কী সুবিধা বা ব্যবস্থা নেওয়া যায়, এদিকে আরও বেশি নজর দিতে চাই, যাতে টেস্টে আগ্রহ আরও বাড়ে। একটা টেস্ট দলে যারা খেলবে তাদের যেন পূর্ণ মনোযোগ এখানে থাকে। অনেকে সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটে বেশি খেলতে চায়। যারা টেস্টে বেশি আগ্রহী, নিবেদিত, এদের জন্য কী করা যায় এগুলো নিয়ে বসতে চাচ্ছি। এটার জন্যই ওয়ার্কিং গ্রুপের কথা বলেছেন।”
সবশেষ ২০২০ সালের জানুয়ারিতে টেস্টে ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি বাড়িয়েছিল বিসিবি। সাড়ে ৩ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে তখন করা হয়েছিল ৬ লাখ টাকা। সেই ফি আরও বাড়ানোর কথা ভাবছে বিসিবি, জানালেন জালাল ইউনুস।
“ম্যাচ ফি হয়তো বেড়ে যাবে। আরও কী কী করতে পারি, সেই চিন্তাভাবনা চলছে।” বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার ২২ বছর পূর্ণ হয়েছে কদিন আগে। কিন্তু এই সংস্করণে তারা এখনও পর্যন্ত প্রত্যাশিত উচ্চতার কাছাকাছিও যেতে পারেনি। সামগ্রিক চিত্র যেমন করুণ, সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সও ভীষণ নাজুক।
গত জানুয়ারিতে নিউ জিল্যান্ড সফরে মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টে অবিস্মরণীয় জয়ের পর টেস্ট ক্রিকেটে দিনবদলের গান একটু হলেও শোনা যাচ্ছিল। কিন্তু সেই জয়ের বিশ্বাস নিয়ে ধারাবাহিক হওয়ার আশা পূরণ করতে পারেনি বাংলাদেশ। নিউ জিল্যান্ডে পরের টেস্টে, এরপর দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে দুই টেস্টে হেরেছে বাজেভাবে।
দেশে ফিরে তুলনামূলক বেশ দুর্বল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে একটি টেস্ট ড্র করতে পারলেও পরের টেস্টে আবার হারতে হয়েছে। এরপর চলতি ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরেও জুটেছে দুই টেস্টে হার।
সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ১৩৪ টেস্ট খেলে ১০০টিই হেরে টেস্ট ইতিহাসে দ্রুততম হারের সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ। ২২ বছরে জয় মোটে ১৬টি। এর মধ্যে ৮টি জয়ই আবার জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে।
বিসিবি নানা সময়ে টেস্ট নিয়ে বিভিন্নরকম আশার কথা বললেও বাস্তবতা এখন উপলব্ধি করতে পারছে বলেই মনে হচ্ছে। বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান গত কয়েক মাসে বেশ কবার সরাসরিই বলেছেন, টেস্টে ভালো দল নয় বাংলাদেশ।
বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান জালাল ইউনুস বৃহস্পতিবার সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বললেন, টেস্টে উন্নতির পথ খুঁজছেন তারা।
“টেস্টে আমরা সেভাবে পারফর্ম করছি না। দক্ষিণ আফ্রিকায় ভালো করতে পারিনি, ওয়েস্ট ইন্ডিজেও পারিনি। এটা নিয়ে আমরা অনেক চিন্তিত। সভাপতি সাহেব ওয়ার্কিং গ্রুপ করেছেন। সবাইকেই এটা নিয়ে ভাবতে হবে। ক্রিকেট অপারেশন্স, গেম ডেভেলপমেন্ট, হাই পারফরম্যান্স, এইজ গ্রুপ কমিটির চেয়ারম্যান, মিলে আমরা মিটিংয়ে বসব। হয়তো ঈদের পরপরই।”
“দীর্ঘমেয়াদী একটা পরিকল্পনা করতে হবে। টেস্টে কীভাবে আরও ভালো করা যায়, টেস্ট খেলোয়াড়দের জন্য কী কী সুবিধা বা ব্যবস্থা নেওয়া যায়, এদিকে আরও বেশি নজর দিতে চাই, যাতে টেস্টে আগ্রহ আরও বাড়ে। একটা টেস্ট দলে যারা খেলবে তাদের যেন পূর্ণ মনোযোগ এখানে থাকে। অনেকে সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটে বেশি খেলতে চায়। যারা টেস্টে বেশি আগ্রহী, নিবেদিত, এদের জন্য কী করা যায় এগুলো নিয়ে বসতে চাচ্ছি। এটার জন্যই ওয়ার্কিং গ্রুপের কথা বলেছেন।”
সবশেষ ২০২০ সালের জানুয়ারিতে টেস্টে ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি বাড়িয়েছিল বিসিবি। সাড়ে ৩ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে তখন করা হয়েছিল ৬ লাখ টাকা। সেই ফি আরও বাড়ানোর কথা ভাবছে বিসিবি, জানালেন জালাল ইউনুস।
“ম্যাচ ফি হয়তো বেড়ে যাবে। আরও কী কী করতে পারি, সেই চিন্তাভাবনা চলছে।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ: বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান, মোবাইলে যেভাবে দেখবেন
- সরকারি কর্মচারীদের বেতন কত হওয়া উচিত: যা জানা গেল
- নতুন পে-স্কেলে সরকারি বেতন কত বাড়ছে: যা জানা গেল
- আজকের টাকার রেট: ডলার, রিয়াল ও রিংগিতের বিনিময় হার
- বাংলাদেশে প্রথমবার MVNO সিম চালু করতে যাচ্ছে বিটিসিএল
- বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: আজকের একাদশে চমক
- দেশের বাজারে ইতিহাসের সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হচ্ছে সোনা
- বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং রানের টার্গেট দিল আফগানিস্তান
- পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের একীভূতকরণ: গ্রাহকের টাকা কতটা সুরক্ষিত
- নতুন পে-স্কেলে বেতন বাড়বে যে হারে: মার্চ-এপ্রিলেই কার্যকর
- বিয়ের সাজে মামা দরজায় অনশনে ভাগ্নী
- দেশের বাজারে আজ এক ভরি ১৮, ২১, ২২ ক্যারেট সোনার দাম
- ঢাকায় ধরা পড়া হারুনকে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠালো কারা
- আজ বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান ম্যাচ: মোবাইলে যেভাবে দেখবেন
- আজ এক ভরি ১৮, ২১, ২২ ক্যারেট সোনার দাম