নিঃসঙ্গ বীর মুক্তিযোদ্ধার করুণ বিদায়: ঝু*ল'ন্ত লা'শে'র পাশে আবেগঘন চিরকুট

চট্টগ্রামের ডবলমুরিং এলাকায় এক ভাড়া বাসা থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সাইদ সরদার (৬৫)-এর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রবিবার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় তার কক্ষের দরজা ভেঙে লাশটি উদ্ধার করা হয়। মরদেহের পাশে পাওয়া যায় সন্তান ও নাতিদের উদ্দেশে লেখা হৃদয়বিদারক কিছু চিরকুট। ধারণা করা হচ্ছে, ক্যান্সারের অসহনীয় যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে তিনি আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন।
পরিবারের সদস্যদের বরাতে জানা যায়, আবু সাইদ সরদার দীর্ঘদিন ধরে ক্যান্সারের যন্ত্রণায় ভুগছিলেন। এর আগে, গত ১৩ ডিসেম্বরও তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন। স্ত্রী-সন্তান ও নাতি-নাতনিদের প্রতি অগাধ ভালোবাসার কথা তার চিরকুটগুলোতে ফুটে উঠেছে। একটি নোটে তিনি লিখেছেন, “ক্যান্সারের অসহনীয় কষ্ট আর সহ্য করতে না পেরে এই পথ বেছে নিতে বাধ্য হলাম। তোমাদের সবার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।”
স্থানীয় ডবলমুরিং থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. বায়েজিদ মিয়া জানান, জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে কল পেয়ে সন্ধ্যায় ঘটনাস্থলে গিয়ে দরজা ভেঙে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পাশ থেকে কয়েকটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করা হয়েছে, যা দেখে ধারণা করা হচ্ছে তিনি নিজেই জীবন শেষ করেছেন। মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার এ ধরনের মর্মান্তিক বিদায় সমাজের জন্য গভীর বেদনার। পরিবার এবং দেশের প্রতি তার ভালোবাসা ও দায়বদ্ধতা তার লেখায় স্পষ্ট হলেও, তার অসহনীয় কষ্ট তাকে এই করুণ সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করেছে।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- পায়খানার রাস্তার লোম কাটা জায়েজ কিনা
- সহবাসের পর বীর্য বাইরে ফেললে গুনাহ হয় কি
- দেশে জ্বালানি তেলের দাম নতুন করে নির্ধারণ
- বাংলাদেশের বাজারে আজ ১ ভরি সোনার দাম
- কোন রক্তের গ্রুপে গরম বা শীত বেশি লাগে
- বাংলা ১০ সিনেমায় বাস্তবেই সহবাস করতে হয়েছে নায়ক-নায়িকাদের
- অবশেষে ভারতীয় ভিসা নিয়ে এলো বড় সুখবর!
- নতুন নিষেধাজ্ঞার হুমকিতে বাংলাদেশ!
- মৃত্যুর আগে মানুষ যে স্বপ্ন বার বার দেখে
- চাকরিতে থাকা বা অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের বড় সুখবর
- অবশেষে বাংলাদেশকে সুখবর পাঠাল ভারত
- ইরানের জন্য নতুন দুঃসংবাদ
- আবারও ইসরায়েলে হামলা
- রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে হতে পারে বিকট শব্দ, যা জানা গেল
- তীব্র শব্দে কেঁপে উঠলো ইরান, যা জানা গেল