৩০ বছরের খরা কাটাল লঙ্কান ক্রিকেট দল

প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৮ উইকেটে স্বাগতিকদের ২৫৮ রান করে লঙ্কানরা। জবাবে ৫০ ওভারে ২৫৪ রানে শেষ হয় অস্ট্রেলিয়ার এই ম্যাচ। এই ম্যাচে শেষ বলে জিততে ৫ রানের প্রয়োজন ছিল অজিদের, তবে শানাকার দারুণ বোলিংয়ে অজিদের অলআউট করে জিতে নেয় শ্রীলঙ্কা।
জয়ের লক্ষে রান তাড়া করতে নেমে অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড় ভরসার নাম হয়ে উঠেন ডেভিড ওয়ার্নার। দলপতি অ্যারন ফিঞ্জ আউট হন শূন্য রানে। এই ম্যাচে মিচেল মার্শ করেন ২৬ রান। মার্নাস লাবুশান ও আলেক্স ক্যারেরা খুব বেশি অবদান রাখতে পারেননি। লাবুশান ১৪ ও ক্যারে ১৯ রান করে প্যাভিলিয়নে ফেরেন। ট্রাভিস হেড করেন ২৭ রান। হার্ডহিটার হিসেবে পরিচিত গ্লেন ম্যাক্সওয়েলও জ্বলে উঠতে পারেননি।
৬ উইকেট চলে গেলেও তখনো ক্রিজে ছিলেন ওপেনিংয়ে নামা ওয়ার্নার, জেতার আশা বেঁছে ছিল অস্ট্রেলিয়ারও। কিন্তু ৯৯ রানে ওয়ার্নার আউট হলে আশাও অনেকটা শেষ হয়ে যায় সফরকারী দলের। যদিও প্যাট কামিন্সের পর ম্যাথুউ কুহনম্যান শেষ বল পর্যন্ত জয়ের আশা বাঁচিয়ে রেখেছিলেন। তাদের সব প্রচেষ্টাই ব্যর্থ হয়। ৪২ বলে ৩৫ রান করেন কামিন্স। কুহনম্যান ১২ বলে করেন ১৫ রান। শ্রীলঙ্কার হয়ে ২টি করে উইকেট নেন চামিকা করুনারত্নে, ধনঞ্জয়া ও ভেন্ডারসে। একটি করে উইকেট পান থিকশানা, হাসারাঙ্গা, ভালেগে ও শানাকা।
এর আগে চারিথ আসালাঙ্কার শতকে ভর করে সবকটি উইকেট হারিয়ে ২৫৮ রান তুলে শ্রীলঙ্কা। শুরুতে ব্যাট করতে নামা স্বাগতিক শিবির আপার অর্ডারের ব্যাটারদের টপাটপ হারিয়ে ফেলে। নিরোশান দিকভেলা ১, কুশাল মেন্ডিস ১৪ ও পাথুম নিসাঙ্কা ১৩ রান করেন। এরপর ধনঞ্জয়া ডি সিলভা ও চারিথ আসালাঙ্কা মিলে হাল ধরেন। দেখেশুনে খেলে দুজনে গড়েন ১০১ রানের জুটি। মিচেল মার্শের বলে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ধনঞ্জয়া। ফেরার আগে ৬১ বলে ৭ চারে ৬০ রান করেন তিনি।
ধনঞ্জয়া আউট হলে নিয়মিত বিরতিতে আবার উইকেট হারাতে থাকে লঙ্কানরা। তবে অবিচল ছিলেন একমাত্র আসালাঙ্কা। তিনি ছোট দুটি জুটি গড়ে তোলেন দুনিত ভালেগে ও ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গার সঙ্গে। দাসুন শানাকা রানআউট হলে ভালেগের সঙ্গে তার জুটি হয় ৫৭ রানের। চামিকা করুনারত্নে কুহনম্যানের বলে আউট হন দলীয় ২২২ রানে। এরপর হাসারাঙ্গার সঙ্গে ৩৪ রানের জুটি গড়ে আউট হন আসালাঙ্কা। ১০৬ বলে ১০ চার ও এক ছয়ে তিনি করেন ১১০ রান।
হাসারাঙ্গা শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন ২১ রান করে। শেষের দুই খেলোয়াড় জাফ্রে ভেন্ডারসে ও মহেশ থিকশানা শিকার হন রানআউটের। অজিদের হয়ে দুটি করে উইকেট পান কুহনম্যান, প্যাট কামিন্স ও মিচেল মার্শ। একটি উইকেট নেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল।
আপনার জন্য নির্বাচিত নিউজ
- দেশের উন্নতিতে মানবিকতা ও শৃঙ্খলার গুরুত্ব: সেনাপ্রধান
- তিনটি লক্ষণ: যা ইঙ্গিত করে আপনার পথ জাহান্নামের দিকে
- সৌদি রিয়ালের বড় পতন
- পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বাড়াতে ৪টি খাবার: জেনে নিন কী খাবেন!
- দুবাইতে চুরি: ৫ প্রবাসীর যাবজ্জীবন ভিসা বাতিল ও কারাদণ্ড
- আজ ১৮, ২১, ২২ ক্যারেট সোনার দাম
- উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার আগে রহস্যময় ফেসবুক পোস্ট: নেপথ্যে আন্তর্জাতিক অনলাইন প্রতারক চক্র
- দুই বিভাগে অতিভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস: সারাদেশে বর্ষণ অব্যাহত থাকবে
- গোপালগঞ্জের 'আবু সাঈদগঞ্জ' নামকরণের প্রস্তাব
- গোপালগঞ্জের সহিংসতা: আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের প্রতিক্রিয়া
- বাংলাদেশের বাজারে আজ এক ভরি স্বর্ণের দাম
- নামাজের অবস্থায় বায়ু ত্যাগে ওযু নষ্ট হলে করণীয়
- ভারত থেকে বাংলাদেশিদের ভিসা নিয়ে নতুন তথ্য
- ঋতুপর্ণা-সাবিনার জোড়া হ্যাটট্রিকে ২২-০ গোলের বিশাল জয়!
- ৮ বিভাগে ৮ দিনে জাতীয় নির্বাচন, যা জানা গেল